• যোগাযোগ
শনিবার, মে ১০, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

হামলায় অংশ নেয় ছাত্রলীগের কয়েক’শ নেতা–কর্মী

আগস্ট ৬, ২০১৮
in Home Post, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter
• ২৯ জুলাই কুর্মিটোলায় বাসচাপায় দুই শিক্ষার্থী নিহত হয়
• নিরাপদ সড়কের দাবিতে সড়কে নেমে আসে শিক্ষার্থীরা
• একপর্যায়ে ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ যায় শিক্ষার্থীদের হাতে
• আন্দোলন পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ে
• রোববার ধানমন্ডিতে শিক্ষার্থীদের বিশাল জমায়েত হয়
• পুলিশের ছত্রচ্ছায়ায় হামলা চালায় ছাত্রলীগ
• রেহাই পাননি সাংবাদিক ও পথচারীরাও

রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় গতকাল রোববার শিক্ষার্থীদের বিশাল জমায়েতে এলোপাতাড়ি হামলা চালায় ছাত্রলীগ। এই হামলা চালানো হয় পুলিশি পাহারায়। পুলিশ পেছন থেকে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। আর সামনে এগিয়ে এসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বেধড়ক পেটান ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁদের হাতে ছিল লাঠি-রড-রামদা-চ্যালা কাঠ। পরিচয় লুকাতে মাথায় ছিল হেলমেট।

শিক্ষার্থী ছাড়াও কর্তব্যরত সাংবাদিকদেরও খুঁজে খুঁজে নির্মমভাবে পেটান তাঁরা। এমনকি নারী চিকিৎসক, বৃদ্ধ পথচারীও রেহাই পাননি। বিভিন্ন ভবনের ওপর বা ভেতর থেকে যাঁরাই মুঠোফোনে হামলাকারীদের ছবি তুলেছেন, দেখামাত্র তাঁরাও মারধরের শিকার হয়েছেন।

গতকাল ধানমন্ডি এলাকায় পুলিশের পাহারায় করা এই হামলায় অংশ নেন ছাত্রলীগের কয়েক শ নেতা-কর্মী। এতে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৪ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাঁরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এই নিয়ে গত দুই দিনে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের হামলায় প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী আহত হলেন।

গত ২৯ জুলাই বিমানবন্দর সড়কের কুর্মিটোলায় জাবালে নুর পরিবহনের একটি বাস একদল শিক্ষার্থীকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। এরপর থেকেই নিরাপদ সড়কের দাবিতে পুরো ঢাকার শিক্ষার্থীরা সড়কে নেমে আসে। বিভিন্ন সড়কে নেমে যানবাহনের কাগজপত্র যাচাই করা শুরু করে তারা। একপর্যায়ে মঙ্গলবার থেকে ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ চলে যায় শিক্ষার্থীদের হাতে। এই আন্দোলন পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ে।

পরিস্থিতি সামাল দিতে গতকাল থেকে ট্রাফিক সপ্তাহ শুরু করে পুলিশ। তারপরও গতকাল ১০টি এলাকায় শিক্ষার্থীরা সড়কে অবস্থান নেয়। শনিবারের হামলার প্রতিবাদে গতকাল সবচেয়ে বেশি সংখ্যক জমায়েত ছিল সায়েন্স ল্যাবরেটরি ও ধানমন্ডি এলাকায়। সেখানেই পুলিশি পাহারায় হামলা হয়।

ঘটনা যেভাবে শুরু

নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর গত শনিবারের হামলার প্রতিবাদে গতকাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দুটি কর্মসূচি ছিল। ‘অপরাজেয় বাংলা’র নিচে ব্যবসায় অনুষদের শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে একটি অংশ এবং রাজু ভাস্কর্যের সামনে নিপীড়নের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে আসা শিক্ষার্থী ও বামপন্থী কয়েকটি সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মানববন্ধনের কথা ছিল বেলা ১১টায়। ওই কর্মসূচি দুটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা নার্সিং কলেজের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেন। মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ থেকে জিগাতলা হয়ে আবারও শাহবাগে ফিরে প্রতিবাদ কর্মসূচি শেষ করার সিদ্ধান্ত নেন।

দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা সায়েন্স ল্যাব হয়ে জিগাতলার দিকে মিছিল নিয়ে এগোয়। গতকালের স্লোগান ছিল মূলত ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। সকাল থেকেই সীমান্ত স্কয়ারের কাছে পুলিশ অবস্থান নেয়। শিক্ষার্থীদের একটি অংশ জিগাতলা মোড়ে জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের সামনে দিয়ে ফিরছিল, অন্য অংশটি দাঁড়িয়ে ছিল পুলিশের মুখোমুখি। আন্দোলনকারীরা পুলিশের উদ্দেশে চিৎকার করছিল। একপর্যায়ে পুলিশ শিক্ষার্থীদের দিকে টিয়ার গ্যাসের শেল ছুড়তে শুরু করে। শিক্ষার্থীরাও দূর থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাথর ছোড়ে ও আগুন জ্বালিয়ে টিয়ার শেলের ঝাঁজ থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা চালায়। বেলা দেড়টা নাগাদ পুলিশের উপর্যুপরি ধাওয়ার মুখে শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নেয়। সেখান থেকে বের করে নিয়ে পুলিশ তাদের ধানমন্ডি ১ নম্বরের দিকে জড়ো করে। অন্য অংশটি পার্কের ভেতর দিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ধানমন্ডি লেকের পাশ দিয়ে শিক্ষার্থীদের একাংশ বেরিয়ে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে থেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে যুবকেরা শিক্ষার্থীদের তাড়া দেয়। একই সময়ে ঢাকা কলেজ থেকে কয়েক শ শিক্ষার্থী এসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। প্রথমে ধানমন্ডি ১ নম্বর থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় বেরিয়ে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্র। তাঁদের লোহার রড ও লাঠি দিয়ে মেরে রক্তাক্ত করা হয়। এরপর রিকশায় করে হাসপাতালের দিকে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই আরেক ছাত্র। তাঁর গালে ছিল রামদায়ের কোপ। সাংবাদিকেরা যখন আহতদের ছবি তুলছিলেন, তখন অতর্কিতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা এসে তাঁদের শাসান। পুলিশের সামনেই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা এসে বলেন, সাংবাদিকদের কেউ যদি ছবি তোলেন তাহলে সবাই ‘রক্তাক্ত’ হবেন। আশপাশের ভবন থেকে যাঁরা ওই সময় ছবি তুলছিলেন বা ভিডিও করছিলেন, তাঁদের তাক করে পাথর ছুড়ে মারেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। অ্যাপ্রোন পরা অবস্থায় এক নারী চিকিৎসককে তাঁরা রিকশা থেকে ফেলে মারধর করতে থাকেন। এর একটু পর তাঁরা চড়াও হন এক বৃদ্ধ পথচারীর ওপর। ওই পথচারী বারবার হাত জোড় করে ক্ষমা চেয়েও বাঁচতে পারেননি।

বেলা দুইটার দিকে প্রায় একই চিত্র ছিল সায়েন্স ল্যাবরেটরির দিকেও। সেখানে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের সামনে জড়ো হয়েছিলেন। ঘটনাস্থলে ছাত্রলীগ হাজির হলে বেলা দেড়টার পর পুলিশ সায়েন্স ল্যাবরেটরির দিক থেকে কাঁদানে গ্যাস ছোড়া শুরু করে। তারপরই লাঠিসোঁটা, রড, পাইপ, রামদা হাতে মাথায় হেলমেট পরা একদল যুবক শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করে কাঁটাবনের দিকে তাড়িয়ে দেন। ধাওয়ার সময় তাঁরা কয়েকজনকে মারধর করেন। বিভিন্ন ভবনের ওপর থেকে যাঁরা ভিডিও করছিলেন, তাঁদের দিকে তেড়ে যান হেলমেট পরিহিত যুবকেরা। কোনো ভবনের বারান্দা বা ছাদে লোকজন জড়ো হতে দেখলেই তাঁরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন, ছবি তুললে ‘খেয়ে ফেলবে’ বলেও হুমকি দেন। এ সময় পুলিশও কিছুটা সামনের দিকে দিকে এগিয়ে এসে বাটা সিগন্যালে অবস্থান নেয়।

আসাদ গেটেও দুপুর সাড়ে ১২টার সময় শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করে। সায়েন্স ল্যাবে পৌঁছালে পুলিশ শিক্ষার্থীদের তাড়িয়ে দেয়। তারা শিক্ষার্থীদের দিকে টিয়ার শেল ছুড়তে শুরু করে। মিছিলটি ঘুরে যাওয়ার আগেই লাঠি হাতে ছাত্রলীগ ঘটনাস্থলে হাজির হয়। পুরো সময় পুলিশ উপস্থিত থাকলেও লাঠি হাতের যুবকদের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করা ছাড়া তাদের আর কোনো ভূমিকা নিতে দেখা যায়নি। পথচারী ও দোকানপাট ও ভবনের ভেতর থেকে যাঁরা ভিডিও করছিলেন, আসাদ গেটেও ছাত্রলীগ তাঁদের দিকে ইট ছুড়ে মারে এবং ভিডিও না করার জন্য শাসাতে থাকে।

এ সময় পুলিশের রমনা জোনের উপকমিশনার মারুফ হোসেন সরদার সাংবাদিকদের বলেন, মিছিলকারীরা ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ অফিসের দিকে যাচ্ছিল। তাদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কেবল আন্দোলনরতদের নিবৃত্ত করা হচ্ছে, লাঠি হাতে ছাত্রদের নয় কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছাত্ররা ছত্রভঙ্গ হয়ে যাওয়ার পর পুলিশ বিভ্রান্ত হয়ে যায়। কারা কোন পক্ষের বুঝতে পারেনি। তাই যারা পুলিশের দিকে ঢিল ছুড়েছে, তাদেরই নিবৃত্ত করা হয়েছে।

শাহবাগ এলাকায় দায়িত্বরত একজন পুলিশ সদস্য প্রথম আলোকে বলেন, টিএসসির দিক থেকে একটি মিছিল আসার সময় পুলিশ বুঝতে পারছিল না এটা কাদের মিছিল। এরপর পুলিশ সেই মিছিল লক্ষ্য করে টিয়াস গ্যাসের শেল ছুড়তে উদ্যত হয়। এ সময় পুলিশের ওয়াকিটকিতে বলা হয়, এরা আলফা-লিমা (ফোনেটিক অ্যালফাবেট এ এল, যা দিয়ে আওয়ামী লীগ বোঝানো হয়)। এরপর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মিছিলের অনুমতি দেন।

আরেকজন কর্মকর্তা জানান, বেলা পৌনে দুইটার সময় ঢাকা কলেজের দিক থেকে হেলমেট পরে লাঠিসোঁটা হাতে ছাত্রলীগের একটি মিছিল সায়েন্স ল্যাবের দিকে আসতে থাকলে সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা জানতে চান এরা কারা। এ সময় ওয়াকিটকিতে বলা হয় তারা আলফা-লিমা। মিছিলকে আসার অনুমতি দেওয়া হয়। সেই মিছিলে আসা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরাই ধানমন্ডি ১ নম্বর সড়কের মুখে এসে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান।

হামলা ছিল পরিকল্পিত

পুলিশের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সামাল দিতে কী করণীয়, তা নিয়ে গত বৃহস্পতিবার পুলিশ সদর দপ্তরে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজেনৈতিক দল ও ছাত্রসংগঠনের নেতাদের সম্পৃক্ত করার কথা বলা হয়। এরপরই শনিবার পুলিশের উপস্থিতিতে ধানমন্ডি এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ হামলা করে। যদিও একটি গুজবকে কেন্দ্র করে এ হামলার ঘটনা ঘটে। তবে গত শনিবারের হামলার সময় পুলিশ সদস্যরা নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকলেও গতকাল তাঁরা ছাত্রলীগের সহযোগী হিসেবে আবির্ভূত হন।

এভাবে পুলিশি পাহারায় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ব্যাপারে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। এর আগে দুপুরে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে ট্রাফিক সপ্তাহ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বর্তমান পরিস্থিতি ধৈর্যের সীমা অতিক্রম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন।

গতকাল ধানমন্ডি যখন রণক্ষেত্র, তখন ধানমন্ডি ৩ নম্বরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান অবস্থান করছিলেন। বেশ কিছু নেতা-কর্মী ছিলেন কার্যালয়ের বাইরে।

ঢাকার মতো গতকাল দেশের বিভিন্ন স্থানেও ছিল প্রায় একই চিত্র। নিরাপদ সড়কের জন্য ঢাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ-সমাবেশ, মানববন্ধন করেছেন। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা, বরিশাল ও ফরিদপুরের শিক্ষার্থীরা এসব কর্মসূচিতে অংশ নেন।

আহত ১৪ জন ঢাকা মেডিকেলে

রাজধানীর জিগাতলায় পুলিশের টিয়ার গ্যাসের শেল ও লাঠিপেটায় ঢাবির শিক্ষার্থীসহ ১৪ জন আহত হয়েছেন। তাঁরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসাধীন আছে। আহতদের কয়েকজনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান (২১), সুসমিতা রয়েল লিসা (২৩), তুষার (২৪), শিমন্তী (২৬), নাঈম (২৩), শাওন (২৪), মারুফ (২৪), বুয়েটের রাকিন (২৩), আইইউবির ছাত্র এনামুল হক (২৪), ছাত্র তামিমসহ (২৩) প্রায় ১৪ জন। তাঁদের মধ্যে ছাত্রলীগের একজন কর্মীও রয়েছেন। তাঁর নাম শামীম আল মামুন (২৭)। আহতরা জানান, এই ঘটনায় আরও অনেক শিক্ষার্থী আহত আছেন, বিভিন হাসপাতালে তাঁরা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মো. বাচ্চু মিয়া তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

এর আগে শনিবারের হামলার ঘটনায় অন্তত ৮৫ জন ধানমন্ডির পপুলার ও জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

সূত্র: প্রথম আলো

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ইসলামী সংস্কৃতি ও আধুনিক সংস্কৃতি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD