• যোগাযোগ
শনিবার, মে ১০, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

ওসি মোয়াজ্জেমের যত কুকীর্তি

মে ২৭, ২০১৯
in Home Post, slide, বিশেষ অ্যানালাইসিস
Share on FacebookShare on Twitter

অ্যানালাইসিস বিডি ডেস্ক

ফেনীর সোনাগাজী মডেল থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন। কিছু দিন আগেই নুসরাত হত্যাকাণ্ড ঘটনায় সোনাগাজী মডেল থানা থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে তাকে । গতকাল তার বিরুদ্ধে করা নুসরাত জাহান রাফি হত্যায় সব অভিযোগের সত্যতাও পেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

নুসরাত হত্যার পরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে একটি ভিডিও ফুটেজ। যেখানে দেখা গেছে, থানায় সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে ওসি মোয়াজ্জেমের সামনে আতংকিত অবস্থায় কথা বলছেন নুসরাত জাহান রাফি। রাফির এসব আকুতির কোনোটিই আমলে না নিয়ে ওসি মোয়াজ্জেম উল্টো তার ভিডিও ধারণ করে তাকে হয়রানি করছেন।

এ ভিডিও প্রকাশের পর সারা দেশ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। ওসি মোয়াজ্জেমের বিচার চেয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঝড় ওঠে। এরপর নুসরাত জাহান রাফি হত্যার ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

শুধু কি নুসরাত হত্যা! অতীতে  কেমন ছিলেন এই ওসি? গণমাধ্যমে বেরিয়ে আসছে ওসি মোয়াজ্জেমের একের পর এক কুকীর্তির ঘটনা।

অ্যানালাইসিস বিডির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ওসি পদে যেখানেই দায়িত্ব পালন করেছেন সেখানেই টাকার পেছনে ছুটেছেন মোয়াজ্জেম হোসেন। এর জন্য দায়িত্বে অবহেলাসহ নিজের মহান পেশাকে কলঙ্কিত করতেও দ্বিধাবোধ করেননি তিনি।

অনুসন্ধান বলছে, ঘুষ কেলেঙ্কারি, স্বর্ণচুরি, ভুয়া মামলা দিয়ে অর্থ আদায়, স্কুলছাত্রের ওপর নির্যাতন, নিরীহ গ্রামবাসীর ওপর হামলা, ব্যবসায়ীসহ মুচি-কামার-কুমার থেকে চাঁদাবাজির হাজারো অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এসব অপকর্ম চালাতো আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এক প্রভাবশালী নেতার বদৌলতে।

এছাড়াও তার বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও মানুষকে হয়রানির অভিযোগ। সোনাগাজীতে এসেও একই অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি।

সূত্র জানায়, ২০১৫ সালে কুমিল্লার মুরাদনগর থানায় ওসি পদে যোগ দেন মোয়াজ্জেম। সেখানে ব্যাপক ধড়পাকড় ও টাকা নিয়ে আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তার ওপর। এমন অভিযোগের পর তাকে কুমিল্লা জেলা পুলিশে সংযুক্ত করা হয়। সে সময় আওয়ামী লীগের কুমিল্লা (উত্তর) জেলার সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সরকারের অভিযোগের ভিত্তিতে মোয়াজ্জেম হোসেনকে মুরাদনগর থানা থেকে প্রত্যাহার করা হয়।

এর কিছুদিন পর মোয়াজ্জেম হোসেন তদবির করে মুরাদনগর উপজেলার নতুন থানা ভাঙ্গুরা বাজার থানায় ওসি পদে যোগদান করেন। সেখানে গিয়ে তিনি আবারও অসৎ কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হন।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, সে সময় ওসি মোয়াজ্জেম ভাঙ্গুরায় সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানির মাধ্যমে অর্থ আদায় করতেন।

এভাবে ওসি মোয়াজ্জেম ভাঙ্গুরার আকুপুর ইউনিয়নের বলিগড় গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে ৬৪টি মিথ্যা মামলা করেছেন বলে জানা গেছে।

এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, ভাঙ্গুরায় মোয়াজ্জেম দায়িত্বে থাকাকালীন এক প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণের ঘটনায় আটক হন এক স্থানীয় প্রভাবশালী। কিন্তু পরে সেই প্রভাবশালীকে ছেড়ে দেয়া হয়। অভিযোগ, মোয়াজ্জেম মোটা অঙ্কের  টাকার বিনিময়ে ঘটনাটি দফারফা করেন।

এরপর ঘটনাটি একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হলে বিষয়টি উচ্চ আদালতের দৃষ্টিগোচর হয়। উচ্চ আদালত ওসি মোয়াজ্জেম ভাঙ্গুরা থানা থেকে সরিয়ে নিয়ে ফের ফেনী জেলার একটি থানায় ওসির দায়িত্ব দেয়ার নির্দেশ দেয়।

প্রশ্ন উঠেছে, পুলিশের এমন মহান, পেশায় বারবার এতোসব কুকীর্তি করে কীভাবে বহাল তবিয়তে টিকেছিলেন ওসি মোয়াজ্জেম?

একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মোয়াজ্জেম নিজেকে বরাবরই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এক প্রভাবশালী নেতার ভাগ্নে বলে পরিচয় দিয়ে কার্যসিদ্ধি করতেন।

যে কারণে দুর্নীতির অভিযোগে দীর্ঘদিন পুলিশ লাইনসে গিয়েও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ব্যাপক তদবিরের মাধ্যমে ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন ফেনীর সোনাগাজী থানায় সর্বশেষ পোস্টিং নিয়েছিলেন। এখানে এসেই অধ্যক্ষ সিরাজউদৌলার সঙ্গে সখ্যতা গড়ে ওঠে তার।

জানা যায়, গত ২৪ অক্টোবর দুপুরে ৩২টি স্বর্ণের বারসহ ফটিকছড়ির মোর্শেদকে আটক করে ওসি মোয়াজ্জেম। ১২টি স্বর্ণের বার জব্দ তালিকায় দেখিয়ে ২০টি বার আত্মসাত করার চেষ্টা চালান তিনি। পরে ওই ঘটনা পুলিশ প্রশাসনের তোলপাড় শুরু হয়। ওসি মোয়াজ্জেম স্বর্ণ চুরির বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ  হয়।

এরপর সেপ্টেম্বর পশ্চিম দেবপুরে বোমা বিস্ফোরনে শিশু আলম আহতের ঘটনায় উল্টো তার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ‍দিয়ে নিরীহ শিশুর পরিবারকে হয়রানি করে। যা পত্রিকায় প্রকাশের পুলিশ সুপারের নজরে পড়লে তার নির্দেশে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল হক সরেজমিন তদন্ত করলে আসল ঘটনা বেরিয়ে আসে। একপর্যায়ে আহত শিশুর পরিবারের পক্ষ থেকে দেয়া মামলা নিতে বাধ্য হয় ওসি।

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ইসলামী সংস্কৃতি ও আধুনিক সংস্কৃতি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD