• যোগাযোগ
সোমবার, মে ১২, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

করোনা ভাইরাস: বিশ্ব অর্থনীতিতে দমবন্ধ পরিস্থিতি

ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২০
in Home Post, slide, আন্তর্জাতিক, মতামত
Share on FacebookShare on Twitter

মিরাজ খন্দকার

ক্রমেই বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে করোনা ভাইরাস। মানুষের জীবন বিপন্ন হওয়ার সাথে সাথে বিপন্ন হয়ে পড়ছে সারা পৃথিবীর অর্থনীতি। অর্থনীতিতে যেন দমবন্ধ অবস্থা। ২০০২ সালে চীনে যখন সার্স ভাইরাস ছড়ায় তখন টি-শার্ট ও স্নিকার্সের মতো কম মূল্যের পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায় পথে বসেছিল। এর ১৭ বছর পর আবারো চীনে আরেকটি ভাইরাস মহামারী আকার ধারণ করেছে। এবং এবারও এই ভাইরাসটি চীনের উৎপাদন ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করেছে। তবে সার্স ভাইরাসের সময়কার চীন ও বর্তমান চীনের মধ্যে মূল পার্থক্য হলো তাদের অর্থনীতি। তখন চীনের জিডিপি ছিল ১.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমানে দেশটির জিডিপি ১৩.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি।

করোনা ভাইরাস স্থবির করে দিয়েছে চীনের জনজীবন। এতো বিশাল অর্থনীতির দেশে এক সপ্তাহের বেশি সময় স্থবির হয়ে থাকার প্রভাব বেশ সুদূরপ্রসারী। করোনা ভাইরাসের কারণে এ বছর চীনের আর্থিক প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়াতে পারে ৫.৬ শতাংশে। যা গত বছর ছিল ৬.১ শতাংশ। এর ফলে বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ০.২ শতাংশ কমে গিয়ে ২.৩ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। যা সর্বশেষ বৈশ্বিক আর্থিক মন্দার পর সবচেয়ে কম।

লুনার নিউ ইয়ার চীনের পর্যটন ও সেবা খাতের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মৌসুম। কিন্তু এ বছর হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলো প্রায় জনশূন্য ছিল। অধিকাংশ কনসার্ট ও স্পোর্টিং ইভেন্ট বাতিল করা হয়েছে। একাধিক সিনেমা মুক্তি দেওয়ার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে সেগুলো স্থগিত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে করোনা ভাইরাসের কারণে চীনের আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি। যা শুধুমাত্র বছরের প্রথম কোয়ার্টারের আনুমানিক হিসাব।

করোনা ভাইরাসের কারণে চীনে বেকারত্বের হারও বৃদ্ধি পেতে পারে। চলতি বছর চীনের চাকরির বাজার এমনিতেই চাপে ছিল। চীনের অর্থনৈতিক মন্দার কারণে প্রযুক্তি খাতে কাজের সুযোগ আগের চেয়ে কমেছে। এর মধ্যে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলেছে।

এছাড়া প্রতিবছর চীনের প্রায় ৩০০ মিলিয়ন মানুষ গ্রাম থেকে শহরে কাজের সন্ধানে আসেন। তারা খুবই কম মূল্যে নির্মাণ ও উৎপাদন খাতে কাজ করে থাকেন। কিন্তু এ বছর অনেক কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে তাদের কাজ পাওয়া বেশ কঠিন হবে। বিশেষ করে হুবেই প্রদেশের ১০ লাখ কর্মজীবী মানুষকে কর্মক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হতে হবে। কারণ সেখানেই করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি। এর মধ্যে ভোগ্যপণ্যে দাম বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি তা নাগালের বাইরে চলে যায়, তাহলে চীনের মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোকে এ বছর জীবনের সাথে সংগ্রাম করতে হবে।

ক্রমেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস। প্রতিদিন নতুন কোনো না কোনো দেশে এর অস্তিত্ব ধরা পড়ছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যা। সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, চীনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা চার হাজার ছাড়িয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ। তবে বিশেজ্ঞরা বলছেন, আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে। এদিকে চীনের বাইরেও ৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। পার্শ্ববর্তী দেশে আক্রান্তের সংখ্যাও দিনকে দিন বেড়েই চলছে। এদিকে হংকংয়ের শীর্ষ চিকিৎসা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি কার্যকর না হলে এই প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হয়ে সাড়ে চার কোটি মানুষ মারা যেতে পারেন। আক্রান্ত হতে পারে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অন্তত ৬০ শতাংশ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) অবশ্য এখনো মহামারিটিকে বৈশ্বিক জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা হিসেবে ঘোষণা করেনি। কিন্তু বিশ্বজুড়ে এর আতঙ্ক সুস্পষ্ট হয়ে ওঠেছে। ফলে মরণাঘাতী ভাইরাসের নেতিবাচক প্রভাব চীনের পাশাপাশি পড়তে শুরু করেছে পুরো বিশ্ব অর্থনীতিতে। তাই এই অপ্রতিরোধ্য ভাইরাস ঘিরে আতঙ্কে কাঁপছে গোটাবিশ্ব। করোনা ভাইরাসের নেতিবাচক প্রভাব চীনের পাশাপাশি পড়তে শুরু করেছে পুরো বিশ্ব অর্থনীতিতে। সংকুচিত হচ্ছে বিশ্ব বাণিজ্যের পরিধি আর সরবরাহ ব্যবস্থা। বহুজাতিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো চীন থেকে ব্যবসা গুটিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা করতে বাধ্য হচ্ছে। উহান শহর নিষিদ্ধ থাকায় দেশের অভ্যন্তরেই ব্যাহত হচ্ছে জ্বালানি তেল সরবরাহ। পুরো বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শেয়ারবাজারে সূচকের দরপতন হচ্ছে।

প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে আসেন লাখ লাখ চীনা পর্যটক। চীনা পর্যটকদের অন্য দেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকায় চলতি বছর নিউইয়র্ক আর ক্যালিফোর্নিয়া লোকসান গুণতে পারে ৫৮০ কোটি ডলার। চীনা পর্যটকরা অন্য যেসব দেশের পর্যটন খাতে অনন্য অবদান রাখেন, প্রায় সব দেশকেই এবার গুণতে হবে কঠিন লোকসান। করোনা ভাইরাসের প্রভাবে চীনেও আসতে পারছেন না পর্যটকরা। এরই মধ্যে ধস নামতে শুরু করেছে দেশটির পর্যটন খাতে।

যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ আর এশিয়া চীনাদের দেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। আমেরিকান এয়ারলাইন্স, ডেল্টা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স চীনে ফ্লাইট বাতিল করেছে। সিঙ্গাপুর তো চীনের পর্যটক নিষিদ্ধ করার চিন্তাভাবনা করছে। এদিকে, হংকং চীন সংলগ্ন সীমান্তই বন্ধ করে দেয়ার পরিকল্পনা করছে। দেশটির অন্যতম জ্বালানি তেল ও গ্যাসের সরবরাহ ক্ষেত্র উহান শহর লকডাউন থাকায় জ্বালানি কেনা কমিয়ে দিয়েছে বিদেশি প্রতিষ্ঠান। ক্রমাগত দর হারাচ্ছে চীনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। সেই নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বিশ্ব শেয়ারবাজারে। ফার্মাসিউটিক্যালস, আর্থিক ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ব্যবসা অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে দেশের বাইরে আমদানি রফতানি বাণিজ্য। অথচ বিশ্বের সপ্তম ব্যস্ততম ১০টি কন্টেইনার বন্দর চীনে অবস্থিত। করোনা ভাইরাস আতঙ্কে নিজ বাসস্থান ছাড়ছেন অনেক চীনা। কমছে শিল্পখাতের কার্যক্রম ও খুচরা বিক্রি। বেড়ে যেতে পারে বেকারত্ব আর মূল্যস্ফীতি।

এর আগে ২০০৩ সালে সার্স ভাইরাসে পুরো বিশ্বে ৪ হাজার কোটি ডলারের ক্ষতি হয়েছিলো। ২০১৪ থেকে ২০১৬ সালের ইবোলায় ক্ষতি হয়েছিলো ৫ হাজার ৩শ’ কোটি ডলার। এ বছরের প্রথম প্রান্তিকেই করোনার কারণে চীনের ক্ষতি ৬ হাজার কোটি ডলার হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

করোনা ভাইরাসের ঝাঁকুনিতে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যেকার ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে বন্ধ রয়েছে আমদানি-রফতানি। নতুন করে এলসি তো খোলা হচ্ছেই না, পূর্বে এলসি করা পণ্যের জাহাজীকরণও বন্ধ। বন্ধ রয়েছে ব্যবসায়ী এবং কর্মরতদের আসা-যাওয়াও। অথচ বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রায় প্রতিটি পর্যায়েই যুক্ত রয়েছে চীন। রফতানিমুখী এবং স্থানীয় বাজারের জন্য পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প-কারখানাগুলো কাঁচামালের জন্য অনেকাংশেই চীনের ওপর নির্ভরশীল। বতর্মানে বাংলাদেশের ১২টি প্রকল্পে ৯০ হাজার কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে চীন। এসব প্রকল্পে কাজ করছে ২ হাজারের বেশি চীনা বিশেষজ্ঞ। তাদের অনেকেই ছুটিতে গেছেন, বাকিরা পরিবার-পরিজনের কাছে যেতে উদগ্রীব হয়ে আছেন। করোনা ভাইরাসের কারণে একরকম নিথর হয়ে আছে বিশ্ব অর্থনীতি। এর বিস্তৃতি ও ব্যাপকতা আরও বাড়লে বাংলাদেশের অর্থনীতি নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা বলছেন, বর্তমানে যে অবস্থা চলছে, বাংলাদেশকে তার অনেক বেশি মূল্য দিতে হবে। বিশেষ করে কাঁচামালের অভাবে শিগগির অনেক ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। মূলধনী যন্ত্রপাতির অভাবে অনেক নতুন ফ্যাক্টরি চালু করা সম্ভব হবে না। ইতোমধ্যে চীনা নাগরিকদের বাংলাদেশে আসা বন্ধ রয়েছে। অনেক প্রতিনিধি তাদের সফর বাতিল করেছেন। এতে কারিগরি কর্মকর্তারাও আসতে পারছেন না।

এতে প্রস্তুতি শেষ হলেও কারিগরি কর্মকর্তার অভাবে অনেক শিল্পকারখানা চালু হতে পারবে না। ফলে পূরণ হবে না রফতানির লক্ষ্যমাত্রা। আটকে গেছে শত শত এলসি। এতে ব্যাংকের খেলাপি ঋণও বাড়বে। পণ্য শিপমেন্টের অপেক্ষায় আছে বহু ব্যবসায়ী। উদ্যোক্তারা জানান, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে ব্যবহৃত কাঁচামালের প্রায় পুরোটাই আমদানি করা হয় চীন থেকে। এর বাইরেও কাপড়, আদা, রসুন, বিভিন্ন প্রকারের খাদ্যসামগ্রী, মেশিনারি, খুচরা যন্ত্রাংশ, খেলনা, মোবাইল, বৈদ্যুতিক সামগ্রী মিলিয়ে শত শত আইটেমের পণ্য আমদানি করা হয় চীন থেকে। সবচেয়ে বড় বাণিজ্য হচ্ছে তৈরি পোশাক ও এর কাঁচামাল আমদানি। যা চীনের বাইরে প্রত্যাশা করাটাও অসম্ভব। দেশটির ভেতরে এ সংক্রমণের প্রভাব এত তীব্র যে চীনের বেশির ভাগ অফিস ও ব্যাংক নববর্ষের ছুটির পর এখন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ। সেকারণে চেষ্টা করেও সেখানে এলসি খুলতে পারছেন না বাংলাদেশি আমদানিকারকরা।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে মোট বাণিজ্য হয় ১২ দশমিক চার বিলিয়ন ডলারের। এর মধ্যে চীন থেকে দেশে আমদানি হয়েছে এক হাজার ১৬৯ কোটি ২৫ লাখ ডলারের পণ্য। প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসাবে স্থানীয় মুদ্রায় যা প্রায় এক লাখ কোটি টাকা। একই সময়ে চীনে ৬৯ কোটি ৪৯ লাখ ডলারের পণ্য রফতানি করেছে বাংলাদেশ। স্থানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ পাঁচ হাজার ৯০৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে দেশটির সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ১১ বিলিয়ন ডলার বা ৯৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। বর্তমানে চীনে ৪ হাজার ৭০০ পয়েন্ট শুল্কমুক্তভাবে রফতানি করতে পারে বাংলাদেশ।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) তথ্য অনুসারে বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন। অন্য দিকে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) হিসাবে ২০১৮ সালে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৪২তম। আর বিশ্বের চীনের অবস্থান দ্বিতীয়। এ সময়ে বাংলাদেশের জিডিপির আকার ছিল ৩০২ দশমিক চার বিলিয়ন ডলার। এ সময়ে চীনের জিডিপি ছিল ১২ দশমিক ২৩ ট্রিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ বাংলাদেশের চেয়ে চীনের জিডিপির আকার ৫৫ গুণ বেশি। তৈরি পোশাকের বিশ্ববাজারে ৪০ শতাংশই চীনের দখলে। বাংলাদেশ চীন থেকে যেসব পণ্য আমদানি করে এরমধ্যে রয়েছে- টেক্সটাইল, যন্ত্রপাতি ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি, সার, টায়ার, লৌহ ও ইস্পাত, সয়াবিন তেল, পাম অয়েল, গম প্রভৃতি। অন্য দিকে বাংলাদেশ চীনে যেসব পণ্য রফতানি করে এগুলো হলো- চামড়া, পাট ও পাটজাত পণ্য, চা, তৈরি পোশাক ও মৎস্যজাতীয় পণ্য।

এদিকে চীনের করোনা ভাইরাস দীর্ঘায়িত হলে তা বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য মারাত্মক হতে পারে মন্তব্য করে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আমাদের বড় দুশ্চিন্তা তৈরি পোশাক শিল্প নিয়ে। আদা-রসুন হয়তো আমরা ভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করতে পারব, কিন্তু তৈরি পোশাকের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে চীনের বিকল্প কিছুই ভাবছি না। তবে এ মুহূর্তেই কিছু বলা ঠিক হবে না। কারণ, তথ্যের অনেক ঘাটতি রয়েছে। আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। কী করবো তা সময় বলে দেবে।

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • বিতর্কিত আজিজের সাক্ষাৎকার নিয়ে লে. কর্নেল মুস্তাফিজের বিশ্লেষণ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD