• যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

বারাকাতের বরকতে গাড়িচোর এখন শিল্পপতি!

মার্চ ১১, ২০১৮
in Home Post, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

১০ বছর আগেও অভিযোগ ছিল গাড়িচোর চক্রের নেতা তিনি। ২০০৭ সালে পুলিশের হাতে ধরাও পড়েছিলেন। এর ঠিক তিন বছর পর থেকে তিনি আবির্ভূত হন জনতা ব্যাংকের অন্যতম বড় ঋণগ্রাহক হিসেবে। ব্যাংকটির তৎকালীন চেয়ারম্যান আবুল বারাকাত সব নিয়মনীতি ভঙ্গ করেই তাঁকে উদার হস্তে অর্থ ঋণ দিয়ে গেছেন। আর এখন তিনি বড় শিল্পপতি, ২২টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক।

তিনি এ সময়ের আলোচিত গ্রাহক এ্যাননটেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইউনুছ বাদল। জনতা ব্যাংক তাঁকে ছয় বছরে দিয়েছে ৫ হাজার ৫০৪ কোটি টাকার ঋণ ও ঋণসুবিধা। ২০০৭ সালে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের বিশেষ দলের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন তিনি। ইউনুছ বাদলের গ্রেপ্তারের খবর প্রকাশ করেছিল তখনকার গণমাধ্যমগুলো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ এ নিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘এখন দেখা যাচ্ছে যে তিনি আসলে সাধারণ ব্যবসায়ী নন। হয়তো দুর্নীতির ওপর ভিত্তি করে তাঁর ব্যবসার শুরু। এ ধরনের লোককে ব্যাংকের কোনো ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া একেবারেই অনুচিত।’

ইউনুছ বাদলের বিষয়ে কথা হয় গ্রেপ্তার অভিযানে অংশ নেওয়া ডিবির তৎকালীন চার কর্মকর্তার সঙ্গে। প্রায় ১১ বছর আগে তাঁদের হাতে গাড়ি চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া লোকটি কী উপায়ে জনতা ব্যাংক থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ পেলেন, সেটি ভেবে তাঁরাও বিস্মিত।

যোগাযোগ করা হলে গত শুক্রবার মো. ইউনুছ বাদল বলেন, তিনি বরাবরই ব্যবসা নিয়েই ছিলেন। কখনোই গাড়ি চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার হননি।

তবে ডিবির তখনকার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গাড়ি চুরি-ছিনতাই বন্ধ এবং চোরাই গাড়ি ও মোটরসাইকেল উদ্ধারের জন্য ২০০৭ সালের ১৯ মার্চ গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের বিশেষ দুটি আভিযানিক দল গঠন করা হয়। দল দুটির নেতৃত্বে ছিলেন ডিবির অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাসুদুর রহমান। তিনি এখন ঢাকা মহানগর পুলিশের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম বিভাগের উপকমিশনারের (ডিসি) দায়িত্ব পালন করছেন। মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ২০০৭ সালের ১৭ মে উত্তরা থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে একজন ইউনুছ বাদলকে তিনি কয়েকটি কারণে স্মরণ করতে পারেন। চোরাই গাড়ি বিক্রির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল। পরে পুলিশ সেই মামলা তদন্ত করে অভিযোগপত্র দেয়।

গ্রেপ্তারের পর ২০০৭ সালের ১৮ মে ঢাকা মহানগর পুলিশের দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তির শিরোনাম ছিল ‘ডিবির হাতে গাড়ি চুরি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার’। ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, ‘ডিবির এডিসি মাসুদুর রহমানের নেতৃত্বে গাড়ি চুরি-সংক্রান্ত একটি বিশেষ দল ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে সংঘবদ্ধ গাড়িচোর দলের সদস্য মো. ইউনুছ (বাদল), বিপ্লব, শফিউদ্দীন, শফিকুল ইসলাম ও এ বি এম শামসুল হাসানদের গ্রেপ্তার করে।’

বর্তমানে অবসরে থাকা ডিবির সাবেক এক উপপরিদর্শক প্রথম আলোকে বলেন, ২০০৭ সালের ১৭ মে তিনিসহ এসআই আবদুল হাকিম, এসআই আকরাম, জাকির ও রাজ্জাক ইউনুছ বাদলকে ধরতে উত্তরায় অভিযান চালান। বাদল তখন একটা দোতলা বাড়ির পুরোটা নিয়ে থাকতেন। তিনি পোশাক কারখানার মালিক হিসেবে নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন। তাঁকে গ্রেপ্তারের পর তদবিরও এসেছিল।

ইউনুছ বাদলের বিষয়ে জানতে শুক্রবার ডিবির তৎকালীন গাড়ি চুরি প্রতিরোধকারী দলের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। ইউনুছ বাদলকে নিয়ে তাঁর তখনকার অভিজ্ঞতা জানতে চাওয়া হয়। ওই কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা তো একে উত্তরা থেকে ধরেছিলাম। আমি নিজে ওর বাড়িতে অভিযানে গিয়েছিলাম। তখনই তার কী শানশওকতের জীবন!’

ডিবির তৎকালীন একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা (এখন পুলিশ সুপার) প্রথম আলোকে বলেন, ইউনুছ বাদলকে ধরে আনার পর বিএনপির প্রয়াত প্রভাবশালী এক নেতার ছেলে ডিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ইউনুছের জন্য জোর সুপারিশ করেছিলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল বলে তাঁর সুপারিশ তেমন পাত্তা পায়নি। এমনকি ইউনুছ বাদল কর্মকর্তাদের কাছে তাঁকে গ্রেপ্তারের তথ্য গণমাধ্যমে না দেওয়ার জন্য সরাসরি মোটা অঙ্কের ঘুষ সেধেছিলেন। পরে অবশ্য বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়।

তখনকার গণমাধ্যমে খবর

ইউনুছ বাদল ও তাঁর চক্রের গ্রেপ্তার হওয়ার খবরটি ২০০৭ সালের ১৯ মে ইত্তেফাক, মানবজমিনসহ কয়েকটি পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল বলে জানান কর্মকর্তারা। ইত্তেফাক ও মানবজমিন-এ খবরটি খুঁজে পাওয়া গেছে। ১৯ মের মানবজমিন-এর খবর অনুযায়ী, প্রায় ২০ জনের একটা চক্রের নেতৃত্ব দিতেন ইউনুছ। মানবজমিন-এ ডিবি সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘গ্রেপ্তারদের মধ্যে ইউনুছ ওরফে বাদল গাড়িচোর সংঘবদ্ধ চক্রের প্রধান হোতা। তার নেতৃত্বে নগরীতে গাড়িচোর চক্রের ২০ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এই চক্রের সদস্যরা নগরীর বিভিন্ন স্থান থেকে গাড়ি চুরি করে তাদের নির্ধারিত গ্যারেজ বা মার্কেটে পার্কিং করে লুকিয়ে রাখে।…’

ইউনুছ বাদল সম্পর্কে মানবজমিন-এ তখন লেখা হয়েছিল, ‘…ওই চক্রের মূল হোতা বাদল চার-পাঁচ বছর ধরে গাড়ি চুরির সঙ্গে জড়িত। ওই গাড়ি চুরি করে উত্তরায় দুটি ও টঙ্গীতে একটি বাড়ি নির্মাণ করেছে। তার তিনটি গার্মেন্টস ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে বলেও জানা গেছে। এরা গাড়ি চুরি করে প্রথমে উত্তরায় লুকিয়ে রাখে। কখনো এসব গাড়ি নেত্রকোনায় নিয়ে রাখা হতো।…’

ইত্তেফাক-এ ছাপা হওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘…গ্রেপ্তার হওয়া শফিউদ্দীন স্বীকার করেছে ইউনুছের নেতৃত্বে বিভিন্ন মার্কেট, বিপণিবিতান, গ্যারেজ থেকে প্রাইভেট কার চুরি করে আসছিল তারা।…সন্ধ্যার পরে যাত্রী সেজে ট্যাক্সিক্যাব ছিনতাই করে সেটিকে ব্যবহার করে গভীর রাতে গ্যারেজ থেকে গাড়ি ছিনতাই করে তারা।’

২০১৭ সালের জানুয়ারিতে টঙ্গীতে জারা ডেনিম ও এননটেক্স নিটটেক্স কারখানা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানকে ক্রেস্ট তুলে দেন ইউনুস বাদল। উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর-২ আসনের সাংসদ জাহিদ আহসান।  ছবি: সংগৃহীত
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে টঙ্গীতে জারা ডেনিম ও এননটেক্স নিটটেক্স কারখানা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানকে ক্রেস্ট তুলে দেন ইউনুস বাদল। উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর-২ আসনের সাংসদ জাহিদ আহসান। ছবি: সংগৃহীত

এখনকার ইউনুছ বাদল

মো. ইউনুছ বাদলের এ্যাননটেক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২২টি। প্রায় সবই পোশাক ও বস্ত্র খাত-সম্পর্কিত। জনতা ব্যাংকের উদার আনুকূল্য পেয়ে তিনি সম্প্রতি বিপুলভাবে আলোচনায় এসেছেন। নিয়ম অনুযায়ী, জনতা ব্যাংকের মোট মূলধনের সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার সুযোগ আছে। কিন্তু আবুল বারাকাতের জালিয়াতির কারণে ইউনুছ বাদলের প্রতিষ্ঠান পেয়েছে ৫ হাজার ৫০৪ কোটি টাকার ঋণ ও ঋণসুবিধা, যা মোট মূলধনের প্রায় দ্বিগুণ। এটিকে বলা হচ্ছে একক ব্যক্তির ঋণে বৃহত্তম কেলেঙ্কারি। মূলত ব্যাংকই অতি উৎসাহী হয়ে একের পর এক ঋণসুবিধা দিয়েছে। জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ছাড়াও ইউনুছ বাদল পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন একাধিক মন্ত্রী, ব্যাংকের কর্মকর্তা ও ব্যাংকের সিবিএ নেতাদের। ‘একক ব্যক্তির ঋণে বৃহত্তম কেলেঙ্কারি’ শিরোনামে এই নিয়ে প্রথম আলোতে বিশেষ প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল গত ৫ ফেব্রুয়ারি।

২০০৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর থেকে পাঁচ বছর জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবুল বারকাত। তাঁর সময়েই ইউনুছ বাদলকে ঋণের নামে অর্থ দেওয়া হয়। আর নিয়মনীতি না মেনে এভাবে ঋণ দেওয়ায় বিপদে ব্যাংক, গ্রাহকও ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না। নীতিবহির্ভূত এমন ঋণের জন্য বাদলের কাছ থেকে আবুল বারাকাত মোটা অঙ্কের টাকা খেয়েছেন বলেও অনেকের ধারণা।

আবুল বারকাতের পরে জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান হন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ-উজ-জামান। তিনি সে সময় প্রথম আলোকে বলেছিলেন, ‘বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে তারা আরও ঋণ চেয়েছিল, আমি দিইনি। এ কারণে আমি তাদের শত্রুতে পরিণত হয়েছি। আর ঋণের প্রায় সবই আগের চেয়ারম্যানের (আবুল বারকাত) সময় দেওয়া।’

প্রথম আলোতে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে এ নিয়ে কথা বলেছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তাঁর মন্তব্য ছিল, জনতা ব্যাংক একসময় সেরা ব্যাংক ছিল। কিন্তু আবুল বারকাতই ব্যাংকটি শেষ করে দিয়েছেন।

২০০৮ সালের ২৮ জানুয়ারি থেকে ছয় বছর ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন এস এম আমিনুর রহমান। এ্যাননটেক্স গ্রুপের বড় অংশ ঋণ তাঁর সময়ে দেওয়া। গতকাল শনিবার রাতে আমিনুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ইউনুছ বাদল গাড়ি চুরির দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন, এটা কখনো শোনেননি। এ নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করা হলে সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গতকাল ফোন ধরেননি।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও সাবেক মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এম হাফিজউদ্দিন খান পুরো বিষয়টি নিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি বিস্মিত হচ্ছি এবং বিপন্ন বোধ করছি। জনতা ব্যাংক কী করে একজন গ্রাহককে এত টাকা দিয়ে দিল? তা-ও আবার এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে? আবার এমন একজন ব্যক্তিকে, যিনি পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। ব্যাংকে এত কেলেঙ্কারির পর আবার কেলেঙ্কারি!’

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • সেঞ্চুরিয়ান মানিক ও জাবির সেই সময়ের ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD