• যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

ভোটের মাঠে সেনাবাহিনী

ডিসেম্বর ২৪, ২০১৮
in Home Post, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারা দেশে মাঠে নেমেছেন সশস্ত্র বাহিনীর (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) সদস্যরা। রোববার মধ্যরাত থেকেই স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য মাঠে নেমেছেন তারা। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম মানবজমিনকে জানান, সোমবার (আজ) থেকে দেশের ৩৮৯ উপজেলায় নির্বাচনী মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী। আর ১৮ উপজেলায় দায়িত্ব পালন করবে নৌবাহিনী। এজন্য তাদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এদিকে গত রাতে আইএসপিআর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ৩০শে ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পূর্বে, ভোট গ্রহণের দিন ও পরে আইন ও শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ ২৪শে ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখ হতে ২রা জানুয়ারি ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত স্ব স্ব দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় সশস্ত্র বাহিনী নির্বাচন কমিশন/অসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করবে। সশস্ত্র বাহিনীর এ মোতায়েন ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় হবে।

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ প্রতিটি জেলা/উপজেলা/মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে টহল ও অন্যান্য আভিযানিক কার্যক্রম পরিচালনা করবে। উপকূলীয় ১৮টি উপজেলা ও সীমান্তবর্তী ৮৭টি উপজেলা ব্যতীত অন্যান্য সকল এলাকায় (৩৮৯টি উপজেলায়) সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।

উপকূলীয় ১৮টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং সীমান্তবর্তী ৮৭টি উপজেলায় বিজিবি (অন্যান্য দায়িত্বপূর্ণ এলাকার পাশাপাশি) কার্যক্রম পরিচালনা করবে। আইএসপিআর জানিয়েছে, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী কর্তৃক জরুরি প্রয়োজনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রস্তুত রাখা হবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রয়োজন অনুযায়ী/নির্দেশক্রমে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক/মহাসড়কসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জয়েন্ট কোঅর্ডিনেশন সেল স্থাপন করা হবে। এতে আরো জানানো হয়, প্রথমবারের মত জাতীয় সংসদের ৬টি আসনের (২১ রংপুর-৩, ১০০ খুলনা-২, ১০৬ সাতক্ষীরা-২, ১৭৯ ঢাকা-৬, ১৮৬ ঢাকা-১৩ এবং ২৮৬ চট্টগ্রাম-৯) ভোট কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যে দুই পর্যায়ে ইভিএম এর ওপর সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করা হয়েছে এবং তৃতীয় পর্যায়ে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জনসচেতনতা ও প্রচারণা কার্যক্রমে ইভিএম-এর ওপর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ কারিগরি দক্ষ হিসেবে অংশগ্রহণ করছে। উল্লিখিত ৬টি নির্বাচনী আসনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা প্রদানের জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে ৩ জন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

এ ছাড়াও উক্ত আসনসমূহের জন্য বিভিন্ন পর্যায়ের ইভিএম সংক্রান্ত কারিগরি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য প্রস্তুত থাকবে। এর আগে, গত ১৩ই ডিসেম্বর সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানান নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ। ওইদিন তিনি বলেন, ইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২৪শে ডিসেম্বর সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী ২রা জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে থাকবে। এছাড়া, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত ১৮ই ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের মাঠে নামানো হয়েছে।

এক হাজার ১৬ প্লাটুন বিজিবি এখন মাঠে কাজ করছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এ দায়িত্ব পালনের ব্যয় হিসেবে নির্বাচন কমিশনের কাছে সশস্ত্র বাহিনী ৬০ কোটি ৩৭ লাখ টাকা অগ্রিম বাজেট পেয়েছে। একাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনীর চাহিদা ছিল ১১৫ কোটি টাকা। আর ইসির বরাদ্দ ছিল ৫০ কোটি টাকা। জানা গেছে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল ফৌজদারি কার্যবিধির ১২৯ থেকে ১৩০ ধারায়। আর এবারে মোতায়েন হচ্ছে ফৌজদারি কার্যবিধির ১২৭ থেকে ১৩২ ধারায়। এ সম্পর্কে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে গত ১৯শে ডিসেম্বর জারি করা পরিপত্রে বিস্তারিত জানানো হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির ১২৯ থেকে ১৩২ ধারার মধ্যে ১৩১ ধরায় সেনাবাহিনীর কোনো কমিশনপ্রাপ্ত অফিসার ম্যাজিস্ট্রেটের অনুপস্থিতিতেও জননিরাপত্তা বিপদগ্রস্ত হচ্ছে এমন সমাবেশ ভঙ্গের জন্য সামরিক শক্তি ব্যবহার এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পারবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পরিপত্রে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন সম্পর্কে বলা হয়েছে, ভোট গ্রহণের পূর্বে, ভোট গ্রহণের দিন ও পরে শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার জন্য ২৪শে ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে ২রা জানুয়ারি ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত (যাতায়ত সময় ব্যতীত) সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন থাকবে।

সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব সম্পর্কে পরিপত্রে বলা হয়, (ক) সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ প্রতিটি জেলা/ উপজেলা/ মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট এবং অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবেন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে টহল ও অন্যান্য আভিযানিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

(খ) রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজন অনুসারে উপজেলা/থানায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা হবে।

(গ) রিটার্নিং অফিসার সহায়তা কামনা করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা প্রদান করবে।

(ঘ) রিটার্নিং অফিসার সহায়তা কামনা করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য ভোট কেন্দ্রের অভ্যান্তরে কিংবা ভোট গণনা কক্ষের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে দায়িত্ব পালন করবে।

(ঙ) ইনস্ট্রাকশন রিগার্ডিং এইড টু দি সিভিল পাওয়ার এবং সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।

(চ) উপকূলবর্তী এলাকায় প্রয়োজন অনুসারে নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।

(ছ) ঝুঁকি বিবেচনায় প্রতিটি জেলায় নিয়োজিত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যের সংখ্যা রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে সমন্বয় করে কম বেশি করা যাবে।

(জ) সশস্ত্র বাহিনীর বিবেচনায় প্রতিটি স্তরে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সেনা সদস্য সংরক্ষিত হিসেবে মোতায়েন থাকবে।

(ঝ) পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রয়োজন অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ সড়ক/মহাসড়ক সমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।

(ঞ) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে একটি কেন্দ্রীয় কোঅর্ডিনেশন সেল থাকবে। কেন্দ্রীয় সেলের পাশাপশি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে অনুরূপ জয়েন্ট কোঅর্ডিনেশন সেল স্থাপন করা হবে। কেন্দ্রীয় সেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জননিরাপত্তা বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়/বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিনিধিরা থাকবেন।

(ট) বিমানবাহিনী প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও বাহিনীসমূহের অনুরোধে উড্ডয়ন সহায়তা দেবে।

(ঠ) সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দেবে।

(ড) জাতীয় সংসদের ৬টি নির্বাচনী এলাকার সকল ভোট কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা প্রদানের জন্য সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা (প্রতি কেন্দ্রে) কোন ধরনের অস্ত্র, গেলা-বারুদ বহন করবেন না। কিন্তু তারা ইউনিফরম পরিহিত অবস্থায় দায়িত্ব পালন করবেন। দায়িত্ব পালন কালে ইভিএম-এর মাধ্যমে ভোট প্রদান যথাযথভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দেবেন।

(ঢ) ইভিএম কেন্দ্রে যে সকল সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য থাকবেন তাদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য সশস্ত্র বাহিনীর নিকটতম টহলদল ও স্থানীয় ক্যাম্প রিটার্নিং অফিসার/ প্রিজাইডিং অফিসারকে অবহিতপূর্বক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

(ণ) নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে নিয়োজিত সশস্ত্র বাহিনীর টিম উল্লিখিত ৬টি নির্বাচনী এলাকায় ইভিএম-এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ সংক্রান্ত নিরাপত্তা প্রদানে নিবিড় ও অধিকতর গুরুত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবে। এদিকে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। রাজনৈতিক দলগুলোও আশা করছে সশস্ত্র বাহিনী মাঠে নামায় নির্বাচনের পরিস্থিতি পাল্টে যাবে।

সূত্র: মানবজমিন

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • সেঞ্চুরিয়ান মানিক ও জাবির সেই সময়ের ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD