• যোগাযোগ
শুক্রবার, মার্চ ২৪, ২০২৩
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home slide

নির্বাচনের ফলাফল চুরি, সরকার অবৈধ : উইলিয়াম মাইলাম

জানুয়ারি ১৫, ২০১৯
in slide, Top Post, কলাম, মতামত
Share on FacebookShare on Twitter

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙ্গার পর পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ইতিহাসের নিকৃষ্ট নির্বাচন হল বাংলাদেশের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন। আসল কথা হলো ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী’ নির্বাচনের ফলাফল চুরি করেছে’, আর যারা নিজেদের সরকার দাবি করছে তারা ‘অবৈধ’।

বাংলাদেশে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন, ভঙ্গুর গণতন্ত্র, শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের ক্রমবর্ধমান স্বৈরাচারিতাসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে লেখা এক বিশেষ নিবন্ধে এমন অভিমত ব্যক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা উইলসন সেন্টারের সিনিয়র স্কলার, রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম।

দ্য ফ্রাইডে টাইমস শুক্রবার তাঁর এ লেখাটি প্রকাশ করেছে। পাঠকদের জন্য বাংলায় অনুবাদ করা লেখাটি প্রকাশ করা হল:

নির্বাচনে সেনাবাহিনীকে যে ভূমিকায় রাখা হয়েছিল , নিবন্ধে তার কড়া সমালোচনা করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত মাইলাম।

৩০ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল চুরি করতে শেখ হাসিনা এবং তার দল আওয়ামী লীগ সব ধরনের নোংরা কৌশলের প্রয়োগ করেছেন উল্লেখ করে মাইলাম বলেন, “বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক কাঠামোর মাধ্যমে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন কোনোভাবেই সম্ভব না-২০১১ সাল থেকেই বিদেশি পর্যবেক্ষকরা এ ধারণা পোষণ করে আসছিলেন। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগও প্রকৃতপক্ষে তা প্রমাণসহ দেখিয়ে দিল। বিরোধীদলগুলোর উপর যতো রকমের সন্ত্রাস চালানো যায় তার সব কায়দা প্রয়োগ করেই ৩০ ডিসেম্বরের ভোট হয়েছে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙ্গার পর পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ইতিহাসের নিকৃষ্ট নির্বাচন হল বাংলাদেশের সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন। ভোট চুরির সব নোংরা কৌশল প্রয়োগ করে শেখ হাসিনা এবং তার দল ৯৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ ফলাফল নিজের দলের জন্য ভাগিয়ে নিয়েছে। ”

জাতীয় নির্বাচনের ভোটের চিত্র তোলে ধরে নিবন্ধে বলা হয়, “বিরোধীদলের প্রার্থীরা যেনো তাদের আসনগুলোতে কোনো রকমের প্রচার-প্রচারণা না চালায়, বাইরে না যায়, সে জন্য হুমকি আর ভয় দেখানো হয়েছিলো। মিথ্যা মামলায় অনেককে আটক করা হয়েছে। অনেকের নামে পূর্বেই আদালতে প্রহসনের মামলা দায়ের করা ছিলো। কিছু সংখ্যক মানুষকে গুম করা হয়েছে, নিহত হয়েছে ২ জন। নির্বাচনের বিরোধীদলের প্রাণশক্তি পোলিং এজেন্টদেরকে ভোট কেন্দ্রে না যাবার জন্য প্রাণনাশের হুমকি পর্যন্ত দেয়া হয়েছে। আর এ ভয়েই অনেকে ভোট কেন্দ্রে যাবার সাহস করেনি। ভোটকেন্দ্রে না যেতে হুমকি দেয়া হয়েছে ভোটারদেরকেও। গ্রামে মহিলা ভোটারদেরকে ভোট না দিতে ভয় দেখিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। আর যারা ভোট দিতে যাবার সাহস দেখিয়েছে তাদেরকে হুমকি দিয়ে কিংবা পুলিশ দিয়ে বাধা দেয়া হয়েছে। আর কেন্দ্রের ভিতরে আওয়ামী লীগের দলীয় লোকজন নিজেরাই ব্যালট বক্স ভর্তি করেছে। দ্য ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে ২৫ টি ভোট কেন্দ্রে তড়িত গতিতে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে, আর তাতে ভোটার টার্ন আউট ছিলো শতভাগ (যেটা বাস্তবিক পক্ষে বিরল)। ভোটের সবগুলোর ফল এসেছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে। আমার এক বন্ধু জানিয়েছে- সে যে ভোট কেন্দ্রে গিয়েছিলো তার সবগুলো ভোট কাস্ট করা হয়েছে আওয়ামী লীগের পক্ষে।”

ভোটের ফল “অস্বাভাবিক” এবং এমনকি তা আওয়ামী সমর্থকরাও বিশ্বাস করবেনা মন্তব্য করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবীণ এই কূটনীতিক লিখেছেন, “আওয়ামী লীগ সরকার কী ধরনের আতংক আর সহিংস পরিবেশ তৈরি করেছিলো তা লিখতে গেলে পুরো নিবন্ধেও শেষ করা যাবেনা। অস্বাভাবিক সংখ্যাগরিষ্ঠতার একটি ভোটের ফলাফল দেখাতে সব শক্তি ব্যয় করা হয়েছে। পুলিশকে এবং তাদের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগকে এ কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাত্রসংগঠনটিকে একনায়ক হিটলারের বাংলাদেশ ভার্সন অব “ফ্যাসিস্ট ব্রাউনশার্টস” বাহিনী বলা যায়। আমি যেটা বলি সেটা হলো-এরকম নির্বাচনের ফল বাংলাদেশের কোনো মানুষই বিশ্বাস করবেনা। এমনকি আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও না। অধিকাংশ আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও এ ভোটের ফলকে অতিরঞ্জন মনে করে যদিও তারা মুখ ফুটে এ কথা বলার সাহস পাবেনা। অনেকেই কিছু জরিপ করে দেখিয়েছেন যে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ জয় পেত। কিন্তু জনমত পুরোই ক্ষুব্ধ আর জরিপের বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্ন থেকে যায়। কারণ বাংলাদেশের অনেক মানুষই নিজের রাজনৈতিক মতামত প্রকাশ করতে ভয় পায়। এর ফলে সে চিহ্নিত হয়ে যাবে এমন আশংকায় থাকে। স্পষ্টত এভাবেই পুনর্নির্বাচিত হতে শেখ হাসিনা সব অনিয়মের আশ্রয় নিয়েছে। কারচুপি করে বড় জয় দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসলে কি বুঝাতে চেয়েছেন সেটা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে এবং তা অস্পষ্ট। মিথ্যাকে আশ্রিত করে তিনি জয় দিয়ে দৃষ্টি কাড়তে চাচ্ছেন বলে মনে হচ্ছে। আর নতুন একটি নির্বাচন নিয়ে যে জোর দাবি উঠেছে সেদিকেও মনযোগ দেখা যাচ্ছেনা।”

তিনি লিখেছেন, “যারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছিলেন তারা জানতেন, নির্বাচন কয়েক সপ্তাহ পূর্বে, নির্বাচনের কয়েকদিন আগে এবং নির্বাচনের দিন আওয়ামী লীগ যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছে তা ছিলো দল জেতানোর পরিকল্পনা। তাই পর্যবেক্ষকরা হতবাক হননি। এটাও প্রচলিত ছিলো যে, আওয়ামী লীগ কী করবে তা ছক করে রেখেছে। তবে সেনাবাহিনী নির্বাচনে কেমন ভূমিকা রাখবে সেটা নিয়ে কারো আগাম ধারণা ছিলোনা। আমার ধারণা, নির্ধারিত সময়েরও দুই সপ্তাহ পর মাঠে সেনাবাহিনী নামিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আমাদের এখনো যাদের স্মৃতি উজ্জ্বল আছে তাদের মনে আছে অতীতে গণতন্ত্রের জন্য সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিলো আশাব্যাঞ্জক। ধারণা করেছিলাম তারা ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করবে এবং নির্ভুল গণনায় সহায়তা করবে।”

একাদশ জাতীয় নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ভূমিকায় হতাশা প্রকাশ করে মাইলাম লিখেছেন, “আমিসহ আমরা যারা সেনাবাহিনীকে নিয়ে আশা করেছিলাম এবারও ইতিহাসের পুনরাবৃইতিহাসেরত্তি ঘটবে তারা গভীরভাবে হতাশ হয়েছি। ১৯৯০ সাল থেকে স্বৈরশাসক হটিয়ে, ভোটে বাধা দেওয়া বন্ধ করে, ব্যালট ছিনতাই-ভোটচুরি বন্ধ করে যেভাবে ভোটারদের পাশে সেনাবাহিনী দাঁড়িয়েছিলো, যে বীরোচিত আসন তৈরি করে নিয়েছিলো তা থেকে স্পষ্টতই পিছু হটেছে।

২০১৪ সালের একতরফা নির্বাচনের প্রসঙ্গ তোলে মাইলাম বলেন, “আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবেনা অভিযোগ তোলে ২০১৪ সালের নির্বাচন বয়কট করেছিলো প্রধান বিরোধীদল বিএনপি। আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সংবিধানের ধারাটি বাতিল করে দেয়। ১৯৯১ সাল থেকে এই সংবিধানের ধারা অনুসারেই প্রতি পাঁচ বছর অন্তর প্রধান দুটি দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আসছিলো। শাসন যাই হোক ভোটাররা পালাবদল করে প্রতি নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকারের সুযোগ পেয়েছিলো।”

তিনি বলেন, “কোনো বিরোধী দল ছাড়াই আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালে একদলের শাসন কায়েম করে। এরপরই যুক্তি উঠে এ সরকার অবৈধ, নিরপেক্ষ কমিশনের অধীনে আরেকটি নতুন নির্বাচনের আয়োজন করা যেতে পারে। বিএনপি নির্বাচন বয়কট না করলে সরকার জয়ের কোনো সুযোগ পেতোনা এরকম কথাও শুনা যায়।”

বিরোধীপক্ষ দুর্বল করতে সরকার তার দমন অব্যাহত রেখেছে উল্লেখ করে নিবন্ধে বলা হয়, “২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত বিরোধীপক্ষ বিএনপিকে দুর্বল এবং প্রতিবাদের শক্তিহীন বানাতে আওয়ামী লীগ নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। এখন যেটা দেখা যাচ্ছে সেটা হলো নির্বাচনে হারার পরও তার পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো।”

শেখ হাসিনা স্বৈরতন্ত্র আঁকড়ে ধরেছেন মন্তব্য করে সাবেক এই রাষ্ট্রদূত লিখেছেন, “একটি রাজনৈতিক সংকটের তৈরি হয়েছে। শেখ হাসিনা স্বৈরতন্ত্রকে আঁকড়ে ধরছেন। যদি কোনো কিছু, কোনো শক্তি জেগে উঠে বা মাথাচাড়া দিয়ে উঠে তাকে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির মতো করে পুরোপুরি দমিয়ে দেয়া হবে। এমনকি দেশটি প্রধান বিরোধী দলগুলোর জোট ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতাদের বিরুদ্ধে যদি একই পন্থা অবলম্বন করা হয় তাহলেও অবাক হবার কিছু নেই।”

গণতান্ত্রিক যেসব জোট নির্বাচনের এই কথিত হার দেখেছে তারা বিষয়টাকে কী ভাবে নিবে সে প্রসঙ্গে উইলসন সেন্টারের সিনিয়র এই স্কলার বলেন, “প্রথমত কিছু মৌলিক সত্য বিষয় তাদেরকে বিবেচনায় নিয়ে আসতে হবে।

প্রথম কথা- যেসকল প্রতিষ্ঠান সরকারের ভঙ্গুর নীতিসমূহকে ধারণ করে এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতির নূন্যতম মূল্যবোধ যেখানে অনুপস্থিত তাদের অধীনে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন সম্ভব নয়।

দ্বিতীয় কথা- স্পষ্টতই যে সরকার নির্বাচনে চুরি করে জয়ী হয় তাদের নির্বাচিত বলে স্বীকৃতি দেয়া যাবেনা। তাদের বৈধ সরকার বলা যাবেনা। যারা শক্তি প্রয়োগ করে ক্ষমতা দখল করে তারা “সিভিল অভ্যুত্থান” সংগঠিত করে।

তৃতীয় কথা- যে সরকার সব শক্তি প্রয়োগ ক্ষমতা ছিনিয়ে নেয় এবং এটা নির্বাচন বলে দাবি করে তাকে “সেনা অভ্যুত্থানে” ক্ষমতাদখলকারী মনে করতে হবে।”

একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ভোট চুরি হয়েছে উল্লেখ করে মাইলাম আরো বলেন, “ভোট চুরির নির্বাচনের পর বাংলাদেশের মানুষের মনের অবস্থাটা কেমন তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও ক্লিপের উদাহরণ টেনেই বুঝিয়ে দেয়া যাবে। ভিডিও ক্লিপে দেখা যায়, একটি ক্লাসরুমে পাঠ নিতে বসে আছে ১০-১১ বছর বয়সী প্রায় ২০ জনের মতো শিক্ষার্থী। ক্লাসে এসে শিক্ষক ব্ল্যাক বোর্ডে লিখলেন ২+২=৫ এবং সব ছাত্রকে নির্দেশ দিলেন এটাই সত্য, মানতে হবে। একজন শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ জানালো এবং বললো না, এটা সত্য নয়। আমরা সবাই জানি ২+২=৪। অবশেষে প্রতিবাদ করায় ছাত্রটিকে শাস্তি দেয়া হয় এবং হত্যা করা হয়। তারপর শিক্ষক আবার পাঠে মন দিলেন এবং উচ্চ স্বরে পড়া শুরু করলেন ২+২=৫। শেষ দিকে দেখা যায় ভুল লেখা থেকে পেন্সিল একবার সরে আসে এবং হিসেবে ৫ এর বদলে শিক্ষার্থীরা সেটাকে ৪ লেখা শুরু করে। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার বার্তাটা তুলনা করা যায় ব্রিটিশ উপন্যাসিক এবং সাংবাদিক জর্জ ওরওয়েল এর সেই বার্তার সঙ্গে। বার্তাটা এমন- সরকার তার নিজের ইচ্ছেমতো করে কোনটা সত্য সে ঘোষণা দেয় কিন্তু দিন শেষে মানুষ সেটাকে আসলে মেনে নেয়না। তারা প্রকৃত সত্যের ছাঁকুনি দিয়েই সব কিছু বিচার করে। প্রকৃত সত্য কথা হলো নির্বাচনের ফলাফল (৩০ ডিসেম্বরের ভোট) চুরি করা হয়েছে। আর যারা নিজেকে সরকার দাবি করছে তারা অবৈধ।”

ফ্রাইডে টাইমসের নিবন্ধটির লিংক:  Civilian coup d’état

ভাষান্তর করেছে: জাস্ট নিউজ

সম্পর্কিত সংবাদ

এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল
slide

এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল

ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩
ওয়ালি-মুকাদ্দাস গুমের আদ্যপান্ত
slide

ওয়ালি-মুকাদ্দাস গুমের আদ্যপান্ত

ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২৩
ক্রসফায়ার উত্থান করেছিলো স্বৈরাচারী শেখ মুজিব
slide

ক্রসফায়ার উত্থান করেছিলো স্বৈরাচারী শেখ মুজিব

জানুয়ারি ২, ২০২৩

জনপ্রিয় সংবাদ

  • বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • মামুনুল হক স্ত্রীসহ লাঞ্ছনার ঘটনা ক্ষমতাসীনদের পূর্ব পরিকল্পিত

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শাহ আব্দুল হান্নান : একটি নাম একটি ইতিহাস

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে নয় বিরোধিতা করে জেলে গিয়েছিল মোদি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • আ.লীগ নেতারাই পূজা মন্ডপে কোরআন রেখেছিল

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

আজ শহীদ শায়খ আহমেদ ইয়াসিনের শাদাতবার্ষিকী

আজ শহীদ শায়খ আহমেদ ইয়াসিনের শাদাতবার্ষিকী

মার্চ ২২, ২০২৩
নতুন কারিকুলামের নামে মাউশি’র তামাশা

নতুন কারিকুলামের নামে মাউশি’র তামাশা

মার্চ ১৪, ২০২৩
এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল

এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল

ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩
পিলখানা ট্রাজেডি, অন্তরালের কিছু কথা!

পিলখানা ট্রাজেডি, অন্তরালের কিছু কথা!

ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৩
মিরাজের রাতে কী ঘটেছিল?

মিরাজের রাতে কী ঘটেছিল?

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৩
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD