• যোগাযোগ
মঙ্গলবার, মে ১৩, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Top Post

এক কাশ্মীরির সঙ্গে

আগস্ট ৭, ২০১৯
in Top Post, সাক্ষাৎকার
Share on FacebookShare on Twitter

শামসির হায়দার, একজন কাশ্মীরি৷ পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে তাঁর জন্ম৷ এখন থাকেন বন শহরে৷ ডয়চে ভেলে বাংলা নানা বিষয়ে কথা বলেছে তাঁর সঙ্গে৷ তিনি মনে করেন, ভারত যে পথ বেছে নিয়েছে, তা সংঘাত বাড়াবে৷

শামসির ডয়চে ভেলের উর্দু বিভাগে কাজ করছেন এখন৷ তাঁর জন্ম ১৯৮১ সালে, পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের সীমান্ত এলাকা মিরপুরে৷ ছোটবেলায় পড়াশোনাও করেছেন সেখানে৷ তাঁর বাবা ছিলেন পাকিস্তান মিলিটারিতে৷ বাংলাদেশ স্বাধীন হবার তিন বছর আগে ১৯৬৮ সালে তাঁর বাবার পূর্ব পাকিস্তানে পোস্টিং হয়েছিল৷ তিনি বাংলাদেশে এসে দেখেন বৈষম্যের শিকার বাঙালিরা পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তাদের ঘৃণা করেন৷ তাই তিনি উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে অনুরোধ করে ফিরে গিয়েছিলেন৷

শামসিরের সঙ্গে কথা হচ্ছিল কাশ্মীর প্রসঙ্গে৷ ভারতের রাজ্যসভায় সংবিধানসম্মত ‘বিশেষ মর্যাদা’ তুলে নেবার প্রস্তাব পাশ হওয়ায় আবারো আলোচনায় এই আলোচিত উপত্যকা৷ মোদী সরকারের এই উদ্যোগ কতটা প্রভাব ফেলবে কাশ্মীরে? পাকিস্তান অংশের কাশ্মীরিরা কী ভাবছেন? এসব নিয়ে কথা হয় তাঁর সঙ্গে৷ তাঁর মতে, কাশ্মীরিরা তাদের ভূমিকে পবিত্র মানেন৷ তাই এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে কাশ্মীরের ডেমোগ্রাফিক পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী, যা ভারতপন্থি কাশ্মীরিরাও ভালোভাবে নেননি৷

বাকি কথা জানার জন্য অ্যানালাইসিস বিডির পাঠকদের জন্য ডয়চে ভেলের কাছে দেওয়া সাক্ষাতকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো।

কাশ্মীর আসলে কী?

সবচেয়ে কঠিন প্রশ্ন দিয়ে শুরু করলেন৷ কাশ্মীরে সবসময় দু’টি দিক বর্তমান৷ এক, এটি অসম্ভব সুন্দর একটি জায়গা৷ কাশ্মীরের সৌন্দর্য বলতে মূলত কাশ্মীর ভ্যালির সৌন্দর্যকে বোঝায়৷ এটি মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা, ভারতের নিয়ন্ত্রণে৷ সেখানে তাদের অনেক সেনা রয়েছে৷ এছাড়া পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কাশ্মীরের একটি অংশ৷ আমি যখন ছোট ছিলাম, তখনই সেখানে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে৷ মকবুল ভাট (ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাতা) ছিলেন স্থানীয়দের কাছে নায়ক৷ কাশ্মীরিরা তাদের জাতীয়তাবাদ নিয়ে গর্ব করে এবং এই জাতীয়তাবাদ সেখানকার মুসলিমদের ঘিরেই শুধু নয়, সেখানকার হিন্দু পুরোহিত বা সাধারণ মানুষ, তাদের মধ্যেও আছে৷ সাধারণ কাশ্মীরিরা সে ভারত বা পাকিস্তান যে অংশেই থাকুন, তারা নিজেদের কাশ্মীরি বলতে পছন্দ করেন৷ জওহারলাল নেহরুরও তো কাশ্মিরী রুট আছে৷ যেই সেই ভূমির সঙ্গে জড়িত, তাকেই ‘স্যাকরেড’ (পবিত্র) হিসেবে মনে করা হয়৷

তার মানে আপনি বলছেন যে, ধর্ম সেখানে বড় বিষয় নয়?

ঠিক তাই৷ একজন মুসলিম কাশ্মিরীর কাছে অমুসলিম কাশ্মীরিও শুধু কাশ্মীরিই৷ ধর্ম এখানে বিষয় নয়৷ তবে এটা ঠিক যে সেখানে মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা আছে এবং হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা আছে৷ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকার মানুষদের অধিকাংশেরই পাকিস্তানের প্রতি সহমর্মিতা রয়েছে৷ সুতরাং দুই দেশ যে অংশগুলো দখলে রেখেছে, সেখানেও এর প্রতিফলন রয়েছে৷ তবে ছোটবেলা থেকে যেই কাশ্মীরির সঙ্গেই আমার কথা হয়েছে, আমি প্রশ্ন করেছি যে, আপনি কোন কাশ্মীরের সঙ্গে যেতে চান, পাকিস্তান না ভারত? তারা উত্তরে তৃতীয় আরেকটি অপশন বেছে নিয়েছেন৷ তা হলো স্বাধীন কাশ্মীর৷

তার মানে আপনি বলতে চাইছেন, এটি সাধারণ কাশ্মীরিদের চাওয়া, শুধু বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নয়?

অবশ্যই৷ বাইরে থেকে যাদের আমরা বিচ্ছিন্নতাবাদী বলছি, স্থানীয়রা তাদের জাতীয়তাবাদী বলছেন৷ স্থানীয় মত তাদের পক্ষে৷ তারা পাকিস্তানপন্থি বা ভারতপন্থি নন৷ যারা কাশ্মীরের পাকিস্তান অংশে মাইগ্রেট করেছেন, তারাও ব্যক্তিগত পরিসরে এমন কথাই বলেন৷ অবশ্য জনসন্মুখে তারা এমন কথা বলতে পারেন না৷ যাদের আমরা বিচ্ছিন্নতাবাদী বলছি, তাদের পাকিস্তান ও ভারত কেউই পছন্দ করছে না৷ কিন্তু স্থানীয়দের কাছে তারা নায়ক৷

আপনি কতটা সংঘাত দেখেছেন?

আমার প্রথম অভিজ্ঞতা হলো আমরা এক সহপাঠীর ভাই ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে গেলেন যুদ্ধ করতে৷ সেটা ৯৪-৯৫ সালের কথা৷ আমার বয়স তখন ১৩ বছর৷ ১৯৮৯ সালে মকবুল ভাটের উত্থানের পর ভারতীয় কাশ্মীরে সেনা উপস্থিতি বাড়তে লাগল৷ পাকিস্তানি অংশেও সেনা উপস্থিতি বাড়ল৷ পাকিস্তানি অংশের মদদে সেখানে জিহাদি প্রশিক্ষণের ধারণাটি সবসময়ই ছিল৷ সেখানকার ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ নিয়ে ভারতে যুদ্ধ করতে যেতেন তারা৷ সে যাই হোক, খবর এল ওয়াকার ইয়াসিন, আমার বন্ধুর ভাইটি মারা গেছেন৷ আমরা স্কুলে তখন৷ সবাই তাদের বাড়িতে গেলেন৷ তাদের পরিবারের সদস্যরা খুব গর্ব অনুভব করলেন৷

কিন্তু নববইয়ের দশকে জামাতুল দাওয়া ও আরো অনেক ধর্মভিত্তিক সংগঠন ধর্মের নামে কাশ্মীরের ‘মুসলিম ভাই’দের সহযোগিতা করার আহ্বান জানান৷ তখন আফগানিস্তান, পাকিস্তান থেকে অনেকে জিহাদে যোগ দিতে আসতে থাকলেন৷ এতে সমস্যা তৈরি হতে লাগল৷ যারা ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে যুদ্ধ করছিলেন, তারাও ক্ষুব্ধ হলে অনেক কারণে৷ এক, প্রথমত তাদের মুক্তির সংগ্রাম দখল হয়ে যাচ্ছিল৷ দুই, এছাড়া খবর আসতে লাগল যে জিহাদিরা স্থানীয় মেয়েদের ধর্ষণ করছে, জোর করে বিয়ে করছে এসব৷

আর পাকিস্তান অংশেও স্থানীয়রা তাদের গ্রহণ করছিলেন না৷ তারা বলছিলেন যে, ‘ধন্যবাদ আপনারা এসেছেন৷ সহযোগিতা করতে চেয়েছেন৷ কিন্তু আমাদের প্রয়োজন নেই৷’ পাকিস্তানিরা পাকিস্তান অংশের কাশ্মীরে এসে বসবাস করতে শুরু করবেন -এই ভয় ছিল স্থানীয় কাশ্মীরিদের৷

কিন্তু নাইন ইলেভেনের পর সব বদলে গেল৷ তখন জিহাদ মানে সন্ত্রাস হয়ে গেল৷ জাতীয়তাবাদীরা যারা যুদ্ধ করে মুক্ত দেশ গঠন করতে চেয়েছিলেন তারা রাজনৈতিক পথ বেছে নিলেন, কারণ সংঘাতের পথ ধরে এগুলে তাতে সন্ত্রাসবাদের তকমা লেগে যাচ্ছিল৷ তাতে তাদের লক্ষ্য অর্জিত হওয়া কঠিন হয়ে পড়ছিল৷ এই সুবিধা ভারত নাইন ইলেভেনের পর নিয়েছে৷

পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনার সময় শেষ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ কাশ্মীরে আক্রমণের পেছনে পাকিস্তানের মদদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, জঙ্গি ও তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়া মানে তাদের উসাহিত করা৷

নিরাপত্তার নামে সেখানেও কড়াকড়ি আছে৷ প্রচুর সেনা উপস্থিতি আছে৷ সীমান্ত এলাকায় সম্প্রতি আপনি জানেন গুলিবিনিময়ও হয়েছে৷ তবে পারস্পরিক যোগাযোগের অবস্থা ভারত অংশের চেয়ে পাকিস্তান অংশে ভালো৷ আসলে কাশ্মীরিদের নিয়ন্ত্রণে ভারত ও পাকিস্তানের ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেছে৷ অবশ্যই পাকিস্তানের প্রতি পাকিস্তান অংশের কাশ্মীরিদের তুলনামূলক সুদৃষ্টির কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে৷ তাই সেখানে সেনা উপস্থিতি থাকলেও তারা ভারতীয় অংশের চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি স্বাধীনতা উপভোগ করছেন৷

বাংলাদেশিদের প্রতি কাশ্মিরীদের ভাবনা কী?

সাধারণভাবে ইতিবাচক৷ বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলিম এবং তারা একসময় পাকিস্তানের অংশ ছিল, সে জায়গা থেকে৷ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ প্রসঙ্গে দু’টি ভাগ আছে৷

একদল কাশ্মিরী মনে করেন, বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনীর কর্মকাণ্ডে ভারতের ষড়যন্ত্র ছিল৷ আরেকদল পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করেন৷ তারা মনে করে পাকিস্তানিরা শুধু ১৯৭১ সালেই নয়, তার আগেও বাংলাদেশে পাশবিকতা চালিয়েছে৷ তবে সবাই বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনকে সমর্থন করেন৷ তারা মনে করেন, দু’টি দাপ্তরিক ভাষা থাকতে কোনো সমস্যা নেই৷ তবে যখন পাকিস্তান-বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলে তখন পাকিস্তান অংশের কাশ্মীরিরা পাকিস্তানকেই সমর্থন করেন৷ আর বাংলাদেশ-ভারত খেললে বাংলাদেশ৷

সোমবার ভারতের রাজ্যসভায় নেয়া সিদ্ধান্তে কী প্রভাব পড়েছে কাশ্মীরের সাধারণের মাঝে?

এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায়৷ শুধু ধর্মের ভিত্তিতে রাষ্ট্র টেকে না, তার প্রমাণ বাংলাদেশ৷ সেখানকার ভাষা আছে, সংস্কৃতি আছে৷ প্রত্যেক কাশ্মীরি, এমনকি যারা পাকিস্তানবিরোধী ও ভারতপন্থি অথবা স্বাধীনতাকামী, তারা কেউ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি৷ তারা মনে করছে, ভারত চায় কাশ্মীরের ডেমোগ্রাফি বদলে দিতে৷ তাদের ধারণা, ভারত নন-কাশ্মীরিদের এখানে আনতে চাইছে, বিশেষ করে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের এখানে আনতে চাইছে, অর্থনৈতিক উন্নয়নের অজুহাত বা প্রতিশ্রুতি দিয়ে৷ তারা এখানে আসবে, জমি কিনবে, এখানে থাকা শুরু করবে, কাজ করবে৷ কিন্তু অর্থনৈতিক উন্নয়ন তাদের কাছে বড় কথা নয়৷ তারা মনে করেন, এভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে না৷ কারণ শান্তি থাকবে না৷ সংঘাত গণহত্যায় রূপ নিতে পারে৷ বিদ্রোহীরা চুপ করে থাকবে না৷ ভারতের মনোভাব হলো, যে করেই হোক এটা বদলাতেই হবে৷ এতে কাশ্মীরিদের মাঝে আত্মপরিচয়ের সংঘাত তৈরি হচ্ছে৷

বিশ্বের অনেক জায়গাতেই আমরা দেখেছি, স্থানীয়দের মধ্যে ‘সেটেলার’দের ঠেলে দিয়ে প্রথমে সংঘাত ও পরে ধীরে ধীরে শান্তির পথ তৈরির একটি প্রক্রিয়া বা ‘থিওরি’ বিদ্যমান৷ বাংলাদেশেও এমন ঘটনা ঘটেছে৷ আপনি কি মনে করেন এখানেও তেমনটি হবে?

এটা সত্য শান্তি আসে অনেক অশান্তির পর, যখন দেখা যায়, অশান্তিতে আর কোনো ফায়দা হচ্ছে না৷ সেটা এখানেও হতে পারে৷ কাশ্মীরিরাও বোঝেন যে, আপোষ করতে হবে একটা সময়ে৷ কারণ দেশভাগের পর থেকে শুরু, ৭২ বছরের এই সংঘাত৷ বাজপায়ি ও মোশাররফের সময়ে যে সমাধানসূত্র এসেছিল তার পক্ষে ছিলেন কাশ্মীরিরা৷ সেখানে ছিল যে, যে, তিনটি অংশ হবে৷ লাদাখ ও জম্মু অংশ ভারতের সঙ্গে, কাশ্মীর উপত্যকা হবে স্বাধীন এবং গিলগিত-বালতিস্তান পাকিস্তানের সঙ্গে৷ এই সমাধানটি রাজনৈতিকভাবে সম্ভব ছিল৷ মনে হচ্ছিল, আশা আছে৷ কিন্তু এখন যেটা হলো, তাতে আশা নিভে গেছে সাধারণের৷ ভারতের ভাষ্য, অর্থনৈতিক উন্নয়ন মানুষকে স্বস্তি এনে দেবে৷ তবে সেটা এত সহজ হবে না৷

সম্পর্কিত সংবাদ

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?
slide

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

    নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

    এপ্রিল ৩০, ২০২৫
    আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

    আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

    এপ্রিল ৩০, ২০২৫
    হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

    হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

    মার্চ ২০, ২০২৫
    ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

    ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

    মার্চ ১৯, ২০২৫
    কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

    কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

    মার্চ ১৬, ২০২৫
    • Privacy Policy

    © Analysis BD

    No Result
    View All Result
    • মূলপাতা
    • বিশেষ অ্যানালাইসিস
    • রাজনীতি
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • মতামত
    • কলাম
    • ব্লগ থেকে

    © Analysis BD