• যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

মতিঝিল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সহকারি সুপারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

আগস্ট ৩১, ২০১৯
in Home Post, slide, বিশেষ অ্যানালাইসিস
Share on FacebookShare on Twitter

অ্যানালাইসিস বিডি ডেস্ক

দেশের স্বাস্থ্যসেবায় ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সুনাম দীর্ঘদিনের। বিশেষত মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির জনগণের উন্নত চিকিৎসা লাভের আশ্রয়স্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি সুখ্যাতি অর্জন করেছে খুব অল্প সময়েই। কিন্তু সেই সুনাম আর সুখ্যাতি বিনষ্ট করতে তৎপর রয়েছেন কিছু অসাধু কর্মকর্তা। তাদের মধ্যে অন্যতম হাসিনুর রহমান। যিনি বর্তমানে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল মতিঝিলে সহকারী সুপার হিসেবে কর্মরত আছেন।

অল্প সময়ের ব্যবধানে কোটিপতি বনে গেছেন এই হাসিনুর। ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট, চাইনিজ রেস্টুরেন্ট, নামে বেনামে জমি আর রাজধানীতে বিভিন্ন হাসপাতালের শেয়ারেও রয়েছেন তিনি। সহকারী সুপার পদে চাকরি করলেও নিজেই এখন স্বপ্ন দেখছেন হাসপাতাল নির্মাণের।

সাম্প্রতিক সময়ে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল মিরপুর থেকে দুর্নীতির দায়ে মতিঝিলে বদলী করা হয় এই হাসিনুরকে। কিন্তু মতিঝিলে এসেও দুর্নীতির পসরা সাজাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সহকারি সুপার হাসিনুর রহমান।

ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের নানা অনিয়মের অনুসন্ধান করতে গিয়ে অ্যানালাইসিস বিডির প্রতিবেদক তুলে এনেছেন সহকারি সুপার হাসিনুরের আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়ার সেসব গল্প।

মিরপুরে ছিল হাসিনুরের দুর্নীতির রাজ্য: ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল মতিঝিলে জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফিসার হিসেবে কাজ করলেও ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনের দুই কর্মকর্তা আফতাব ও আ: কাদেরের বিশেষ নজরে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল মিরপুরের সহকারী সুপার হিসেবে তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলী করা হয়। এই পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক যোগ্য ও সিনিয়র ব্যক্তিকে টপকিয়ে হাসিনুরকে পদোন্নতি দিয়ে মূলত দুর্নীতির সুযোগ করে দেয় আফতাব ও আ: কাদের। এই আফতাব ও আ: কাদেরকে হাসিনুর বড় ভাই বলে সবসময় পরিচয় দিয়ে থাকেন। কথিত এই দুই বড় ভাইয়ের ছোঁয়ায় যেন বদলে যেতে থাকে হাসিনুরের জীবনের গতি প্রকৃতি। ধীরে ধীরে সীমাহীন দুর্নীতি আর লুটপাটের রাজ্য গড়ে তোলেন বেশ দক্ষতার সাথে। এক পর্যায়ে এসব দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ্যে আসতে শুরু করলে তাকে মিরপুর থেকে বদলী করে দেয় আইবিএফ কর্তৃপক্ষ।

জানা যায়,ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল মিরপুরের তৎকালীন সুপার নতুন ও অনভিজ্ঞ হওয়ায় তার অনভিজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে লাখ লাখ টাকার দুর্নীতি করেছেন হাসিনুর রহমান।

বিভিন্ন ঔষধ ও সার্জিক্যাল কোম্পানীর কাছ থেকে মিরপুর হাসপাতালের ফার্মেসী ইনচার্জ সৈয়দ আজাদের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকার কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে হাসিনুরের বিরুদ্ধে। যার প্রেক্ষিতে মিরপুরসহ সারাদেশের হাসপাতালে ঔষধ কোম্পানী কর্তৃক প্রদত্ত্ব কমিশন কমিয়ে দেয়া হয়। ফলে সারাদেশের হাসপাতালগুলোর মাধ্যমে প্রতি বছর আইবিএফ এ খাতে কোটি কোটি টাকা মুনাফা থেকে বঞ্চিত হয়। বিগত ২-৩ বছর আগের কমিশন আর বর্তমান কমিশনের হিসেব খতিয়ে দেখলে এর বাস্তবতা সহজেই অনুমান করা যাবে বলে দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা।

মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনার ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে সহকারী সুপার হাসিনুর রহমানের বিরুদ্ধে। রোগীর সিট, ট্রলি, হুইল চেয়ার, মেশিনারিজ, কম্পিউটার, প্রিন্টার, টোনার ও বিলবোর্ড ক্রয়ে ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন তিনি। হাসপাতালের সিটিস্ক্যান মেশিন ক্রয়ে মূল দামের চেয়ে কয়েক লক্ষ টাকা বেশি দাম দেখানো হয়েছে তার ইশারায়। আর এসব কিছুই তিনি নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করেছেন তার বড় ভাই খ্যাত ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা আফতাব ও আ: কাদেরের বিশেষ সহযোগিতায়।

দুর্নীতির দায়ে বিদায় নেয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি সামীম আফজালের সাথে বিশেষ মূহুর্তে একান্ত আলাপকালে হাসিনুর রহমান

ঔষধ প্রশাসনের অনুমোদনহীন ঔষধ লিখতে কনসাল্টেন্টদের বাধ্য করার অভিযোগও রয়েছে হাসিনুর রহমানের বিরুদ্ধে। এসব কোম্পানীর কোনো কোনোটির শেয়ারে হাসিনুরের সম্পৃক্ততাও পাওয়া গেছে।

হাসিনুরের এসব দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে কেউ অবস্থান নেয়া তো দূরের কথা কেউ কোনো কথা বললেও তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হতো। তার দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলায় এবং তাকে দুর্নীতিতে সহায়তা না করায় মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করে হাসপাতালের দুইজন কর্মকর্তাকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়। দুর্নীতির অভিযোগ কাঁধে নিয়ে সম্প্রতি বিদায় নেয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি ও তৎকালীন আইবিএফ এর চেয়ারম্যান সামীম আফজাল এর সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্কের সূত্রে হাসিনুর এই দুইজনকে বরখাস্ত করেন বলে জানা যায়। এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশন (আইবিএফ) এর কোনো নিয়ম নীতিরই তোয়াক্কা করা হয়নি। সামীম আফজালের সাথে সম্পর্কের দোহাই দিয়ে সকলের মুখ বন্ধ করে রাখতেন তিনি।

দুর্নীতির মাধ্যমে এরই মধ্যে নামে বেনামে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন হাসিনুর রহমান। রাজধানীর মিরপুরে দু’টি ফ্ল্যাট ক্রয় করেছেন তিনি। রয়েছে চায়নিজ রেস্টুরেন্ট। রাজধানীর অদূরে গাজীপুরে নামে বেনামে বেশ কয়েকটি জমি কিনেছেন তিনি। যার একটিতে নিজ মালিকানায় হাসপাতাল নির্মাণের স্বপ্ন দেখছেন হাসিনুর। রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে রয়েছে তার শেয়ার। আর এসব কিছুই তিনি করেছেন অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় তার ভাই আফতাব ও কাদেরের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায়।

ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনের সারাদেশে কোনো সাব অফিস না থাকলেও ফাউন্ডেশনের নিয়ম বহির্ভূতভাবে মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে সাব অফিস গড়ে তুলেছিলেন এই আফতাব ও কাদের। যার সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন হাসিনুর রহমান। অফিস করার নাম করে এখানে বসেই তারা দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির পরিকল্পনা ও এসবের ভাগ বাটোয়ারা করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে আফতাব ও কাদেরের ঢাকার বাইরে এবং হাসিনুরকে মতিঝিলে বদলি করায় ঢাকায় নিজের অবস্থান শক্ত করতে বিভিন্নভাবে চেষ্টা তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন হাসিনুর। বিশেষ করে ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য হাসপাতালের কিছু কর্মকর্তা কর্মচারীর উপর অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করছেন। কর্মচারীদের হয়রানী ও মানসিক নির্যাতনের মাধ্যমে নিজেকে দক্ষ প্রশাসক হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। মতিঝিল হাসপাতালের ৭ম তলায় কর্মচারীদের এক এক করে ডেকে বিভিন্নভাবে হেনস্তা ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।

মিরপুর থেকে মতিঝিল: মিরপুরে দুর্নীতির রাজ্য গড়ে তোলায় বদলী আবশ্যক হয়ে পড়ে হাসিনুরের। হাসিনুরকে ঢাকার বাইরে বদলী করার কথা থাকলেও তার আশ্রয় প্রশ্রয়দাতা আফতাব ও আ: কাদেরের সহযোগিতায় মতিঝিলে বদলী করা হয়। এতে অনেকটা ক্ষীপ্ত হলেও নিজের দুর্নীতিলব্ধ বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে রাজধানীতে থাকাটাই তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ফলে নতুন করে মতিঝিল হাসপাতালে দুর্নীতির বলয় সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছেন হাসিনুর। আর এ কাজে হাসপাতালের অপর দুর্নীতিবাজ শীর্ষ কর্মকর্তা সাবেক সুপারিনটেনডেন্ট আব্দুস সালামকে ব্যবহার করেন হাসিনুর।

মিরপুর থেকে মতিঝিলে বদলী করায় ক্ষিপ্ত হাসিনুর রহমান ফাউন্ডেশনের বর্তমান ম্যানেজমেন্টকে কটূক্তি করে মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন মিটিংয়ে ও স্টাফদের সাথে বলেন- ‘শালারা যেহেতু আমাকে মিরপুরে থাকতে দেয়নি, আমিও তাদেরকে শান্তিতে থাকতে দিব না।’যার প্রেক্ষিতে বিভিন্ন কর্মচারীদের কথায় কথায় শোকজ, ডিউটি অফ, ডিউটি চেঞ্জ এবং ইনচার্জদের মাধ্যমে অতিরিক্ত কাজ চাপিয়ে দিয়ে থাকেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

তার এই ক্ষোভের জায়গা থেকে বর্তমান ম্যানেজমেন্টকে উপর্যপুরি ঘায়েল করতে সামীম আফজালের নিয়োগকৃত সাবেক সুপার ডা: আব্দুস সালামকে সাথে নিয়ে আফতাব ও আ: কাদেরের সাথে নিয়মিত গোপন বৈঠক করতেন হাসিনুর। গত ১৭-০৮-২০১৯ তারিখে মতিঝিল হাসপাতালের ২ নং ভবনের নিচ তলায় তাদের এমনই এক আলোচনা আমাদের অনুসন্ধানরত প্রতিবেদক প্রত্যক্ষ করেন। যেখানে তারা তাদের পরবর্তী মিটিংয়ের ব্যাপারে আলোচনা করছিলেন।

বিভিন্ন ইস্যু সামনে এনে প্রায় সময় হাসপাতালের কর্মকর্তাদের ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে দাঁড় করাতে সুপারসহ বেশ কিছু কর্মকর্তাকে উস্কে দিয়েছেন হাসিনুর।

হাসপাতালের ৭ম তলায় অফিস আওয়ারে অফিসের কাজ বাদ দিয়ে বহিরাগত কিছু লোকজনের সাথে নিয়মিত রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন তিনি। এসময় তার স্বাক্ষর নিতে কর্মচারীদের দরজার বাইরে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয়। কখনও কখনও স্বাক্ষর না নিয়ে ফেরতও যেতে হয়।

হাসপাতালের সুপার অনভিজ্ঞ হওয়ায় হাসিনুর হাসপাতালে তার অনুগত কিছু কর্মচারীকে কাজে লাগিয়ে একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী হওয়ার চেষ্টা করছেন। হাসপাতালের সকল কার্যক্রমে সুপারের নাম ব্যবহার করে একক সিদ্ধান্তে সকল কাজ করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ সহকর্মীদের।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, নিজ এলাকার লোকদের বিশেষভাবে সংগঠিত করে এবং তাদেরকে ব্যবহার করে নিজের চেয়ার পাকাপোক্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন হাসিনুর।

তার এই দুর্নীতির বলয় সৃষ্টির প্রচেষ্টায় একনিষ্টভাবে সহযোগিতা করছে ব্রাদার শাহজাহান খাদেম ও তোজাম্মেল। হাসিনুরের সকল সকল অপকর্মের সহযোগী হিসেবে এর আগেও তারা কাজ করেছে বলে জানা যায়। তার ভাই আফতাবুর রহমান ও আ: কাদের এর সহযোগিতায় বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত কোনো সার্টিফিকেট না থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে হাসিনুর হাসপাতালে নিয়োগ দেন। বর্তমানে এদের ব্যবহার করেই দুর্নীতির নতুন বল তৈরিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন তিনি। শুধু শাহজাহান খাদেম কিংবা তোজাম্মেলই নয়, ঢাকা শহরের প্রায় সবকটি ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে যোগ্যতাহীন ব্যক্তিদের স্বজনপ্রীতির কারণে সুপারিশ করে চাকরির ব্যবস্থা করেছেন হাসিনুর। সম্প্রতি ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল মতিঝিলে নিজ ভাতিজা পরিচয়ে খালেদ মাহমুদ ও আমির হামজা নামে দুই ব্যক্তিকে অবৈধভাবে রিসিপশনে চাকরী দিয়েছেন তিনি।

দুর্নীতির বলয় গড়তে স্বজনপ্রীতির উদাহরণ সৃষ্টি করে চলেছেন হাসিনুর। হাসপাতালের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি দেয়ার ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর ভূমিকা রাখলেও স্বজনদের মুক্তহস্তে ছুটি দিয়ে থাকেন তিনি। গত ঈদুল আযহার ছুটিতে হাসিনুর রহমান তার দুই নিকটাত্মীয় আকতার ও আতিকসহ তার কাছের লোকদের ১৫ দিন পর্যন্ত ছুটি দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

মিরপুরের মতই মতিঝিল হাসপাতালে সুপারকে ম্যানেজ করে দুর্নীতির পথ সুপ্রসন্ন করতে কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বদলী, চাকরিচ্যুত করার তালিকা ও নোট তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সহকারী সুপার হাসিনুর রহমান।

এরই মধ্যে অবশ্য দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, স্টাফদের সাথে দুর্ব্যবহার ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতসহ নানা অভিযোগের ভিত্তিতে আইবিএফ কর্তৃপক্ষ সুপারিনটেন্ডেন্ট আব্দুস সালামকে সম্প্রতি চাকরি থেকে অব্যাহতি দিয়েছে। এতে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন হাসপাতালের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রায় সবাই।

উল্লেখ্য, মিরপুর থেকে বদলি হওয়ার খবর পেয়ে হাসিনুর রহমানের অনিয়ম-দুর্নীতিতে অতিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীরা মিষ্টি বিতরণ করেছিল বলে জানা যায়।

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • সেঞ্চুরিয়ান মানিক ও জাবির সেই সময়ের ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD