• যোগাযোগ
সোমবার, মে ১২, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home slide

এবার আগরতলা-ঢাকা ফ্লাইট চাইলো ভারত

অক্টোবর ৫, ২০১৯
in slide, Top Post, বিশেষ অ্যানালাইসিস
Share on FacebookShare on Twitter

অ্যানালাইসিস বিডি ডেস্ক

এবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার আগরতলা এবং ঢাকার মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চেয়ে আবদার জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) এক দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই আর্জি জানিয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব।

বিপ্লব দেব তার টুইটে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হাসিনা তার প্রস্তাবে উৎসাহ দেখিয়েছেন।

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর অফিস থেকেও বিবিসির কাছে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, মুখ্যমন্ত্রী দেব এবং শেখ হাসিনা আগরতলা-ঢাকা সরাসরি বিমান যোগাযোগের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছেন।

আগরতলা বিমানবন্দরটি বাংলাদেশের একবারে লাগোয়া।

মাস দুয়েক আগে বাংলাদেশ এবং ভারতের বেশ কিছু গণমাধ্যমে খবর বের হয় যে, ত্রিপুরা বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণের জন্য ভারত বাংলাদেশের কাছে জমি চেয়েছে।

তবে অগাস্ট মাসের মাঝামাঝি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের কাছে বিষয়টি সম্পর্কটি জানতে চাওয়া হলে, তিনি জমি চাওয়ার খবর নাকচ করে দেন।

শাহরিয়ার আলম তখন জানান, “ভারত মূলত যেটা চেয়েছে, সেটা হচ্ছে ত্রিপুরা বিমানবন্দরের রানওয়েতে লাইটের কমপ্লিট ফেইজ পূরণ করতে বাংলাদেশের অংশে কিছু লাইট বসাতে।”

আগরতলা বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ নিয়ে খবরাখবরের পর এখন ঢাকা-আগরতলা সরাসরি ফ্লাইট নিয়ে ত্রিপুরা সরকারের এই আগ্রহের কথা জানা গেল।

দিল্লিতে বিবিসি বাংলার শুভজ্যোতি ঘোষ বলছেন, দিল্লিতে বাংলাদেশের হাই-কমিশন এবং ভারতীয় কর্মকর্তারা ইঙ্গিত দিয়েছেন, শনিবার শেখ হাসিনা এবং নরেন্দ্র মোদীর বৈঠকের পর যৌথ ঘোষণায় ঢাকা এবং চট্টগ্রামের সাথে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর রাজধানী শহরগুলোর সরাসরি বিমান যোগাযোগ স্থাপনের কথা থাকার সম্ভাবনা প্রবল।

এদিকে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পুরনো শিলিগুড়ি-শিয়ালদা রেলরুট পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে ভারতের রেলওয়ে। এই রেললাইনটি পণ্য পরিবহনে ব্যবহার করা হবে। তবে পরে এই পথে যাত্রী পরিবহনের সম্ভাবনার কথা উড়িয়ে দেননি কর্মকর্তারা।

রেলওয়ের মতে, শিলিগুড়ি থেকে শিয়ালদার মধ্যে বর্তমান যে রেলপথ রয়েছে তার দৈর্ঘ্য ৫৩৭ কিলোমিটার। তবে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে রুটটি চালু হলে এ দূরত্ব কমে যাবে প্রায় ২০০ কিলোমিটার। রুটটি চালু হলে দেখা যাবে শিয়ালদা থেকে ট্রেন এসে পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে।

আর তা বেরিয়ে যাচ্ছে চিলাহাটি-হলদিবাড়ী সীমান্ত দিয়ে। অন্যদিকে শিগিগুড়ি থেকে ট্রেন হলদিবাড়ী অতিক্রম করে চিলাহাটি, ডোমার, তরুণবাড়ী, নীলফামারী, সৈয়দপুর, পার্বতীপুর, দর্শনা হয়ে পেট্রাপোলে প্রবেশ করবে। উভয় ক্ষেত্রেই ট্রেন বেনাপোল-পেট্রাপোল বা পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে আসা-যাওয়া করবে।

কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা ট্রেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ভেতর ঢুকে খানিকটা পথ অতিক্রম করার পরে আবার ভারতে প্রবেশ করতো। কিন্তু ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর সেটি বন্ধ হয়ে যায়।

প্রায় ৫৫ বছর পরে সেই পথ আবার চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। সম্প্রতি দুই দেশের মধ্যেকার চিলাহাটি-হলদিবাড়ি ব্রডগেজ রেলপথের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়েছে।

এছাড়া তিন বছর আগে ২০১৬ সালের জুন মাসে মাশুলের বিনিময়ে ভারতকে ঘটা করে আশুগঞ্জ নৌবন্দর দিয়ে বহুমাত্রিক ট্রানজিট সুবিধা দেয় বাংলাদেশ। তৎকালীন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে আশুগঞ্জে গিয়ে এই ট্রানজিট কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

ট্রানজিট দেওয়ার আগে ট্রানজিট সুবিধায় মাশুল কত এবং অবকাঠামো কেমন হবে এবং ভারত কী পরিমাণ পণ্য নেবে—এসব নিয়ে কয়েক বছর শুধু আলোচনা হয়েছে। কিন্তু ট্রানজিট দেওয়ার পর দেখা গেল, গত তিন বছরে মাত্র ১৩টি চালান ভারতের কলকাতা থেকে আশুগঞ্জ হয়ে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় গেছে। এই সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে বাংলাদেশ মাশুল পেয়েছে মাত্র ২৮ লাখ টাকা। তিন বছরে ট্রানজিটের এই ফল।

গত পাঁচ মাসে ভারতের কোনো ব্যবসায়ী ওই পথে কোনো পণ্যের চালান নেননি। নৌপথটি ব্যবহারে সেই দেশের ব্যবসায়ীদের তেমন একটা আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। তিন বছরে ট্রানজিট পণ্য হিসেবে ভারতে গেছে ইস্পাত, চাল, ভোজ্যতেল, পাথর ইত্যাদি। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান নৌ প্রটোকলের আওতায় কলকাতা থেকে আশুগঞ্জ পর্যন্ত নৌপথে, আর আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া হয়ে আগরতলা পর্যন্ত সড়কপথে মাশুলের বিনিময়ে পণ্য নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

ট্রানজিট নিয়ে দুই দেশের মধ্যে ২০১২ সালের দিকে প্রথম আলোচনা শুরু হয়। কয়েক বছর দর-কষাকষির পর টনপ্রতি ট্রানজিট মাশুল নির্ধারিত হয় ১৯২ টাকা। এর বাইরে টনপ্রতি ৫০ টাকা নিরাপত্তা মাশুল এবং নৌবন্দরে ল্যান্ডিং শিপিং বাবদ টনপ্রতি সাড়ে ৩৪ টাকা মাশুল আছে। সব মিলিয়ে প্রতি টনে প্রায় ২৭৭ টাকা মাশুল পড়ে। এ ছাড়া মাঝনদীতে কার্গো জাহাজ অবস্থানের জন্য আলাদা মাশুল আছে।

এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, নৌপথটি সময় ও খরচের দিক থেকে ত্রিপুরার জন্য লাভজনক। কয়েকটি চালান যাওয়ার পর ওই দেশের ব্যবসায়ীরা দেখেছেন, আশুগঞ্জে আন্তর্জাতিক মানের নৌবন্দর নেই। শুল্ক কার্যালয় ও বড় গুদাম নেই। এসব দেখে তাঁরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। তাঁর মতে, এসব অবকাঠামো দ্রুত নির্মাণ করে এই ট্রানজিট পথ কার্যকরভাবে ব্যবহার করা সম্ভব।

২০১৬ সালের জুন মাসে ট্রানজিট শুরু হওয়ার পর ওই বছর তিনটি চালানে ৪ হাজার ২৬২ টন পণ্য গেছে। এতে মাশুল পাওয়া গেছে ১১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ২০১৭ সালেও সব মিলিয়ে তিনটি চালান যায়। পণ্য গেছে ১ হাজার ৫৯৯ টন। মাশুল মিলেছে ৪ লাখ ৪২ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে সবচেয়ে বেশি ছয়টি চালানে ৬ হাজার ৬৪২ টন পণ্য ত্রিপুরায় গেছে। ওই বছর এসব চালান থেকে মাশুল পাওয়া যায় ১০ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। আর চলতি বছরে যায় মাত্র একটি চালান। গত এপ্রিল মাসে এমভি নিদেশ্বরী নামের একটি জাহাজে ২ হাজার ৮০ টন পাথর আগরতলায় নেওয়া হয়েছে। এতে মাশুল পাওয়া গেছে ১ লাখ টাকার বেশি। এরপর গত পাঁচ মাসে কোনো পণ্যের চালান আশুগঞ্জ নৌবন্দর ব্যবহার করে আগরতলায় যায়নি।

তবে গত দুই মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গঙ্গাসাগর থেকে আগরতলা পর্যন্ত নির্মাণাধীন রেলপথের জন্য দুটি জাহাজে মালামাল গেছে। এটি অবশ্য ট্রানজিট পণ্য নয়।

আশুগঞ্জ নৌবন্দরের পরিদর্শক শাহ আলম গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেন, এপ্রিল মাসের পর আশুগঞ্জ নৌবন্দর দিয়ে কোনো ট্রানজিট পণ্য যায়নি। ট্রানজিট দেওয়ার জন্য এই বন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন করা হয়েছে। এ ছাড়া আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ নৌ কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণের কাজও শুরু হয়েছে।

ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহে স্বল্প মাশুলে এই পথে ট্রানজিট দিতে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ। এ জন্য আশুগঞ্জ নৌবন্দরের ঘাট, গুদামসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করেছে বিআইডব্লিউটিএ। এখন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা এই পথ ব্যবহারে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে নৌবন্দরের কর্মকর্তারা জানান।

সড়কপথে ট্রানজিট দিতে ২০১৫ সালের ৩ জুন আখাউড়া-আগরতলা সীমান্ত দিয়ে পরীক্ষামূলক চালান গেছে। সড়কপথে কলকাতা থেকে বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে আগরতলায় ওই চালান নেওয়া হয়। তাতে প্রতীকী মাশুল ছিল এক রুপি। বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপাল (বিবিআইএন) যান চলাচল চুক্তির অংশ হিসেবে এই পরীক্ষামূলক চালান গেছে। এটি আর নিয়মিত হয়নি। নিয়মিতভাবে শুরু হয়নি পর্যটন জাহাজ চলাচলও।

এদিকে চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরে এক হাজার একর জমি ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের জন্য দেওয়া হয়েছে। মোংলায় দেওয়া হয়েছে ১০৫ একর জমি।

তথ্যসূত্র: বিবিসি ও প্রথম আলো

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • বিতর্কিত আজিজের সাক্ষাৎকার নিয়ে লে. কর্নেল মুস্তাফিজের বিশ্লেষণ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD