• যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

নির্মাণের ২০ বছর পরই ঝুঁকিতে পড়বে পদ্মা সেতু!

আগস্ট ২৩, ২০২০
in Home Post, slide, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

অ্যানালাইসিস বিডি ডেস্ক

নির্মাণের ২০ বছর পরই বড় ধরণের ঝুঁকিতে পড়বে পদ্ম নদীর উপর নির্মাণাধীন স্বপ্নের পদ্মাসেতুটি। পদ্মার প্রচন্ড খরস্রোতের কারণে পদ্মসেতুর পিলারের গোড়ার দিক থেকে ৬০ ফুট পর্যন্ত মাটি সরে যাওয়ার আশঙ্কা করা হয়েছে। যা হয়েছে মেঘনা ও যমুনা সেতুর ক্ষেত্রে।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বিষয়টিকে খুব একটা গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না।

জানা গেছে, নির্মাণের দুই দশকের মাথায় ঝুঁকিতে পড়ে মেঘনা সেতু। পিলারের গোড়ায় মাটি সরে যাওয়ায় ভারী যান চলাচলের সময় কেঁপে উঠত সেতুটি। আর দুই লেনের সেতুটির সক্ষমতা ছিলও কম। এতে মাত্র তিন দশকের মধ্যে নির্মাণ করতে হয়েছে দ্বিতীয় মেঘনা সেতু।

সূত্রমতে, ১৯৯১ সালে জাপান সরকারের অর্থায়নে নির্মাণ করা হয় মেঘনা সেতু। আয়ুষ্কাল ১০০ বছর ধরা হলেও ২০ বছর না যেতেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে সেতুটি। ১২টি পিলার বিশিষ্ট মেঘনা সেতুর ছয়টির গোড়ার দিকে ৫২ থেকে ৬৫ ফুট পর্যন্ত জায়গার মাটি সরে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সেতুটি মেরামত করার পাশাপাশি নতুন আরেকটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটির পিলারগুলোর পাইল ১৩৩ থেকে ১৪৬ ফুট পর্যন্ত গভীর হলেও এগুলোর গোড়ার মাটি সরে যাওয়ায় ভারী যান চলাচলের সময় সেতুটি কেঁপে উঠত।।

এদিকে বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণকালে যমুনা নদী অতিরিক্ত শাসন করায় পরিবেশের ওপর পড়ে বিরূপ প্রভাব। এতে যমুনার ভাঙন প্রবণতা বেড়ে গেছে। এখনও প্রতি বছর সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্টসহ বিভিন্ন স্থান ভেঙে বিলীন হচ্ছে যমুনার গর্ভে।

মেঘনা ও বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণের প্রায় দুই দশক পর পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। তবে পদ্মা সেতুতেও রয়ে গেছে মেঘনা ও যমুনা নদীর ঝুঁকি।

মেঘনা সেতুর মতো পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রেও পিলারের গোড়ায় মাটি সরে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে মনে করছে আইএমইডি। এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, পদ্মা নদী অত্যন্ত খরস্রোতের বিধায় সেতুর পিয়ারের (পিলার) স্থলে স্কাউরিং (গোড়ায় মাটি সরে যাওয়া) সম্ভাবনা রয়েছে, যা প্রকল্পটির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এমনকি, পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের প্যানেল অব এক্সপার্ট টিমের প্রধান সদ্যপ্রয়াত অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীও এ ধরনের ঝুঁকির কথা একাধিকবার বলেছেন। কিন্তু তখন তার কথা সরকারের কেউ পাত্তাই দেয়নি।

তথ্যমতে, পদ্মা সেতুর ৪২টি পিলারের মধ্যে ২০টিতে রয়েছে ৬টি করে পাইল। বাকি ২২টি পাইল রয়েছে ৭টি করে। এগুলোর গড় গভীরতা ১০৮ মিটার। তবে খরস্রোতের কারণে পদ্মা নদীর তলদেশ থেকে মাটি সরে গিয়ে এসব পিলারের গোড়ায় ৬০ মিটার (প্রায় ২০০ ফুট) পর্যন্ত গর্ত তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে আইএমইডির প্রতিবেদনে পদ্মা নদী শাসনের ঝুঁকি তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, পানি প্রবাহের প্রাকৃতিক গতিপথ নিয়ন্ত্রণ করার ফলে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। যদিও পদ্মা নদীর শাসন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কারণ নদী শাসনের দৈর্ঘ্য একাধিকবার পরিবর্তন করা হয়েছে।

সেতু বিভাগের তথ্যমতে, ২০০৪ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণের আগে সম্ভাব্যতা যাচাই পরিচালনা করে জাপানের নিপ্পন কোয়াই প্রাইভেট লিমিটেড। সে সময় মাওয়া প্রান্তে ছয় ও জাজিরা প্রান্তে ১৬ কিলোমিটার নদী শাসনের পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে ২০১০ সালে পদ্মা সেতুর নকশা প্রণয়নের সময় নদী শাসনের দৈর্ঘ্য কমানো হয়। ১৯৯৪ থেকে ২০০৮ সালের নদী ভাঙনের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে মাওয়া প্রান্তে ১ দশমিক ৬ ও জাজিরা প্রান্তে ১২ দশমিক ৪ কিলোমিটার নদী শাসনের সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে পদ্মা সেতুর চূড়ান্ত নকশা প্রণয়নের পর থেকে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে বড় আকারের ভাঙন দেখা দেয়। এজন্য জাজিরা প্রান্তের কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড রক্ষায় পৃথক প্রকল্প নেওয়া হয়। এছাড়া মাওয়ায় নদী ভাঙন রোধে আরও ১ দশমিক ৩ কিলোমিটার অতিরিক্ত নদী শাসন করতে হয়।

যদিও এ ধরনের নদী শাসনের পরও ঝুঁকি থেকে যায় বলে মনে করেন বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামছুল হক। তিনি বলেন, নদীর প্রকৃতি হলো, সে শাসন মানতে চায় না। এজন্য নদী শাসন করা কঠিন।

যমুনার ভাঙন রোধে গঠিত মনিটরিং সেলে পাঁচ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ড. শামছুল হক বলেন, যমুনা নদী অতিরিক্ত মাত্রায় শাসনের ফলে কিছু বিরূপ প্রভাব দেখা যাবে, তা আগেই ধারণা করা হয়েছিল। এজন্য সেতুটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান হুন্দাইয়ের পরামর্শে একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছিল। এছাড়া বুয়েট বেশকিছু পরামর্শ দিয়েছিল, যা ঠিকমতো মানা হয়নি। ফলে যমুনা নদীর হিংস্রতা ক্রমশ বাড়ছে। তবে পদ্মা ক্ষেত্রে বিষয়গুলো ঠিকমতো পর্যবেক্ষণ করলে ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে ঝুঁকি কমানো যাবে।

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • সেঞ্চুরিয়ান মানিক ও জাবির সেই সময়ের ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD