• যোগাযোগ
শুক্রবার, মার্চ ২৪, ২০২৩
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

লগি বৈঠা তাণ্ডবের ১৪ বছর, তবুও শুকায়নি রাজপথ

অক্টোবর ২৮, ২০২০
in Home Post, slide, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

অ্যানালাইসিস বিডি ডেস্ক

আজ রক্তাক্ত ২৮ অক্টোবর। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ২০০৬ সালের এই দিনে লগি-বৈঠার তাণ্ডবে নিহত হন ১৩ জন। খোদ রাজধানীতেই জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ছয়জন কর্মী প্রাণ হারান। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের লগি-বৈঠার নির্মম প্রহার, গুলি আর ইটপাটকেলের আঘাতে রাজধানীর পল্টন এলাকাতেই নিহত হন ছয়জন। প্রকাশ্যে পিটিয়ে মানুষ হত্যার পর লাশের ওপর উন্মত্ত নৃত্যের দৃশ্য দেখা যায় এই দিনে; যা সারা বিশ্বের মানুষকে হতভম্ব করেছে। একে একে ১৪টি বছর চলে গেলেও এখন শুকায়নি রাজপথ। ২৮ অক্টোবার যে হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়েছিলো সেই হত্যাযজ্ঞ করেই চলছে খুনিরা।

কি হয়েছিলো সেদিন:

বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের শাসনামল ২০০১-২০০৬। এই শাসনামল শেষে সংবিধান অনুযায়ী নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে চারদলীয় জোট। সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করবেন সর্বশেষ বিদায়ী প্রধান বিচারপতি। প্রধানবিচারপতি হিসেবে কে এম হাসানের বয়স বাড়ানো হলো। অবসরের পর তিনিই হবেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। দেশের প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগ প্রধান বিচারপতির বয়স বাড়ানোর বিরোধিতা শুরু করলো। কে এম হাসানকে বিএনপির লোক আখ্যায়িত করে তাকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মেনে না নেয়ার ঘোষণা দিল আওয়ামী লীগ। তার আগে থেকেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বিচারপতি এম এ আজিজকে গ্রহণ করতে পারছিল না তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। সরকার বিরোধী আন্দোলন জোরদার করার জন্য বামপন্থী সকল দলকে সাথে নিয়ে গঠন করলো ১৪ দলীয় মহাজোট। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার বিরোধী আন্দোলন শুরু করে।

একের পর এক হরতাল অবরোধ পালন করতে থাকে। একদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এম এ আজিজকে সরানোর আন্দোলন অপরদিকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কে এম হাসানকে মেনে না নেয়ার আন্দোলন। তৎকালীন বিরোধী দলের আন্দোলন সরকারের কাছ থেকে কোন দাবীই আদায় করতে পারেনি। এক পর্যায়ে তাদের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হয়। চারদলীয় জোট সরকারের শেষ সময়ে আওয়ামী লীগের আন্দোলন আরো বেগবান হতে থাকে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগের দাবীতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ঘেরাও করা হয়। সারাদেশে পালন করা হয় হরতাল ও অবরোধ। এক পর্যায়ে ১৮ সেপ্টেম্বর ’০৬ পল্টনের মহাসমাবেশ থেকে তৎকালীন বিরোধী দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা ঘোষণা করলেন লগি-বৈঠা-লাঠি নিয়ে ঢাকায় আসার জন্য। নেতাকর্মীদের বুঝতে বাকি রইল না- কী করতে হবে তাদের। চারদলীয় জোট সরকারের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতা হস্তান্তরের সময়ই দেশে শুরু হয় অরাজক ও বিশৃঙ্খল অবস্থা।

এক অজানা উৎকণ্ঠায় সারাদেশের মানুষ উদ্বিগ্ন। পবিত্র মাহে রমজানের পর ঈদ-উল ফিতরের আনন্দ উৎসবের রেশ তখনও বিদ্যমান। দেশে যে গণতান্ত্রিক সুন্দর ঐতিহ্য সৃষ্টি হয়েছে তারই ধারাবাহিকতায় ঈদের ৩ দিন পরই চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর করবে কেয়ারটেকার সরকারের কাছে। শান্তিপ্রিয় মানুষ যখন এ ঐতিহাসিক মুহূর্তটির জন্য অপেক্ষা করছে, সে সময়ই এক অজানা আশঙ্কা ভর করেছে সবার মনে। ঢাকা শহরে এক অদ্ভুত থমথমে নীরবতা, গ্রাম-গঞ্জে আটকেপড়া শহরমুখী মানুষ এক অবর্ণনীয় দুশ্চিন্তা নিয়ে অপেক্ষা করছে টিভি এবং রেডিওর সামনে কি অবস্থা দেশের? রেওয়াজ অনুযায়ী ২৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশ্যে বিদায়ী ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। পরদিন সাংবিধানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা কে এম হাসানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে চারদলীয় জোট সরকার। কিন্তু সেদিন তা আর সম্ভব হলো না। ২৭ অক্টোবর রাত থেকেই পরিকল্পিতভাবে সারাদেশে সৃষ্টি করা হলো এক চরম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি। সেই পুরনো দৃশ্য ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াও, লুটপাট ও সড়ক অবরোধ।

পরদিন ২৮ অক্টোবর, সব জায়গায় থমথমে শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি, টিভি চ্যানেলে যখনই কোন সংবাদ পরিবেশিত হচ্ছে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে কী পরিস্থিতি তা জানার জন্য। অবরোধ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের নেতকর্মীরা লগি-বৈঠা-লাঠি নিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। ফলে হঠাৎ করেই দেশে নেমে আসে চরম নৈরাজ্য। রাজপথ ও সভাস্থল দখলের নামে আওয়ামী লীগ আক্রমণ করে জামায়াত ও জোট নেতাকর্মীদের ওপর, শুরু হয় মুখোমুখি সংঘর্ষ। অত্যন্ত সুকৌশলে দেশকে ঠেলে দেয়া হয় অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্খলার দিকে, যার সবচেয়ে বড় শিকার সাধারণ জনগণ। বিকেল এবং সন্ধ্যায় প্রায় সবকটি টিভি চ্যানেলে যখন সচিত্র সংবাদ পরিবেশিত হচ্ছিল কোটি কোটি মানুষের চোখ তখন স্থির। ঢাকার পল্টন মোড়ে এ কি লোমহর্ষক, হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখছে তারা? লগি, বৈঠা, কিরিচ, লাঠি ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে একদল উন্মত্ত মানুষ কিভাবে নির্বিচারে অত্যাচার চালাচ্ছে আরেকদল মানুষের ওপর। কিভাবে পিটিয়ে, খুঁচিয়ে আঘাতের পর আঘাতে জীবন্ত যুবকদের হত্যা করছে, হত্যার পর মৃত লাশের উপর দাঁড়িয়ে উল্লাসনৃত্য করছে। পুলিশের সামনেই মুহুর্মুহু গুলী ও বোমা ফাটিয়ে শত শত বনি আদমকে আহত করছে। রক্তে ভেসে যাচ্ছে রাজপথ। উহ্! এ দৃশ্য দেখে মূর্ছা গেছেন অনেক মা-বোন, কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মানবিক চেতনাসম্পন্ন প্রতিটি মানুষ। গণতান্ত্রিক সভ্যতার যুগে এ কেমন ভয়ঙ্কর রূপ! সদ্য শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া বাংলার কতিপয় মানুষের এ কেমন খোলস?

সেদিন শুধু রাজনৈতিক ভিন্নতার কারণে জামায়াত-শিবির কর্মীরা আওয়ামী লীগের বর্বোরচিত হামলার শিকার হন। অনেকের বাড়িঘর দখল করে নেয়া হয়, কারো বাড়ি আর সহায়-সম্পত্তিতে পেট্রোল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়, কারো হাত কেটে নেয়া হয়, আবার কারো চোখ উপড়ে ফেলা হয়। আর এভাবেই জামায়াতে ইসলামীসহ জোটের ৪ সহস্রাধিক নেতাকর্মী আহত হন। যার মধ্যে অসংখ্য সাধারণ মানুষও রয়েছে। তৈরি হয় লাশের স্তুপ। জামায়াতে ইসলামীর ১৩ জনসহ মোট ২৬টি লাশ ঝরে পড়ে।

এখনও শুকায়নি রাজপথ

সেই ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশের রাজনীতিতে লগি-বৈঠা দিয়ে বর্বরতার যাত্রা শুরু করে আজ অবধি চলছেই। মানবাধিকার লুন্ঠন, গণহত্যা, গুম, ধর্ষণ, গণতন্ত্র হত্যা, কিংবা জনগণের বাক-স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়ার সে অশুভ প্রতিযোগীতার বিরুদ্ধে আর কাউকেই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেয়া হয়নি।

লগি-বৈঠা দিয়ে বর্বর হত্যাকান্ডের পর ১/১১ এর বিতর্কিত সেনা সমর্থিত সরকার গঠন করে ২০০৯ সালের ২৯ শে ডিসেম্বর ‘হাইব্রিড’ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। জনগণের প্রত্যাশা কে ভুল প্রমাণ করে ক্ষমতায় আসার পর সরকারের প্রত্যক্ষ মদদেই পিলখানায় ৫৭ জন চৌকস সেনা অফিসারকে হত্যা করা হয় সেটাও আজ ধোঁয়াশায়।

এসব হত্যকান্ডের মাধ্যমে মূলত দেশের সার্বভৌমত্বকে বিকিয়ে ক্ষমতায় থাকার চক্রান্ত করা হয়েছিলো। এরপর সাভারে রানা প্লাজা ভেঙে পড়ে ১১শ’র বেশি পোশাক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা ছিল শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্ব-ইতিহাসেরই অন্যতম ভয়াবহ শিল্প-দুর্ঘটনা। যার পেছনে ক্ষমতানসীন সরকারের উচ্ছিষ্টভোগী স্বার্থান্বেষী চক্রের যোগসূত্র প্রমাণিত হয়েছে।

তারপর থেকে টিঁপাইমুখ বাঁধ, পার্বত্য এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার, এশিয়ান হাইওয়ে এবং টাস্কফোর্সসহ স্বার্থপর প্রতিবেশী ভারতের সাথে নানা ধরনের গোপন চুক্তি আজও বাংলাদেশ ভুলেনি।

ওপাড়ের ইশারায় কথিত যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে বিচারের নামে প্রহসন করে আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীসহ জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের ফাঁসির রায় দেয়া হয়। রায়ের প্রতিবাদে যখন সারাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা রাজপথে নেমে এসেছিল তখন তাদের উপর যে বর্বর গণহত্যা চালানো হয়েছিল বাংলার প্রতিটি রাজপথ এখনো তার সাক্ষ্য বহন করে।

এরপর ৫ই মে রাতের আধারে হেফাজত ইসলামী এর নেতা-কর্মীদের ওপর নৃশংস ভাবে যে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল বাংলার মানুষ আজও তার সাক্ষী হয়ে আছে। এ সময় এই নৃশংস হত্যাকান্ড সরাসরি সম্প্রচার করায় জনপ্রিয় দিগন্ত ও ইসলামী টিভি বন্ধ করে মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়ার এক নির্লজ্জ দৃষ্টান্তও জনগণের চোখে ভেসে বেড়ায়।

শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নয় দেশের সাধারণ ছাত্রসমাজ যখন নিজের অধিকার আদায়ের জন্য কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন গড়ে তুলেছিল তাদের আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে লেলিয়ে দেওয়া হলো হাতুড়ি বাহিনী। কোটা সংস্কারের যৌক্তিক দাবি করায় জাতীয় সংসদ থেকে তাদের ‘রাজাকারের বাচ্চা’ বলে গালি দেয়া হয়। রক্তাক্ত হয় শাহবাগ, শহীদ মিনারসহ সারাদেশ। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এতবেশি রক্তাক্ত হয়নি। গ্রেফতার করা হয় সাধারণ শিক্ষার্থীদের। গুম করা হয় আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের। ভাংচুর করে জ্বালিয়ে দেয়া হয় হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বাসভবন।

এরপর বাড়িতে ফেরার অপেক্ষায় থাকা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ওপর নির্মমভাবে চালিয়ে দেয়া হলো গাড়ি। নিহত হলো দুই কিশোর শিক্ষার্থী। কিন্তু এ নিয়ে কোন প্রকার দুঃখ প্রকাশ না করে উল্টো মন্ত্রী মশাইয়ের হাস্যরসে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নেমে আসলো রাজপথে। শুরু হলো নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন। রাজধানীর ঝিগাতলাসহ রাজধানীর অলিগলিতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর লেলিয়ে দেওয়া হলো দলান্ধ পুলিশ ও বর্বর হেলমেট বাহিনী। ধানমণ্ডিস্থ আওয়ামী লীগ আফিসে স্কুল ছাত্রীদের আটক রেখে বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়। এরপর ভারত বিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ার কারনে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় মেধাবী ছাত্র আবরারকে।

এভাবে বলতে থাকলে হাজার ইতিহাস বলা যাবে। কিন্তু এসব ইতিহাসের সাক্ষ্য কি আমরা হতে পারবো? আমাদের কলমের কালিতে আজ বুশরাদের পিলখানার সেই ৩৬ ঘণ্টার গল্প উঠে আসেনা। এতো সব কর্মযজ্ঞের পরে ক্লান্ত প্রাণ নিয়ে বর্ষপূর্তিতে মেতে উঠি। ভাষা শহীদদের স্থানে বীরশ্রেষ্ঠদের ছবির ঠাঁই হয়। এভাবে হয়তো একদিন ৩৬ ঘন্টার ইতিহাসও আমরা ভুলে যাবো। ভুলে যাবো হাজারও জুলুমের রোমহর্ষক ইতিহাস।

শহীদদের স্মরণে দোয়া’র আহবান জানালো জামায়াত

এদিকে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর সারা দেশে লগি-বৈঠার নির্মম আঘাতে নিহতদের স্মরণে ‘আলোচনা ও দোয়া’র আহবান জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতের আমীর ডাঃ শফিকুর রহমান এক বিবৃতির মাধ্যমে এই আহবান জানান।

তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠাধারীদের হত্যা, সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। ২৮ শে অক্টোবরের পথ ধরেই দেশে ওয়ান-ইলেভেনের আগমন ঘটে। দেশকে রাজনীতি শূন্য করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। তারই ধারাবাহিকতায় দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার, ন্যায়বিচার, বাকস্বাধীনতা, ভোটাধিকারসহ মানুষের সকল অধিকার কেঁড়ে নেয়া হয়।

জামায়াত আমীর বলেন, ২৮ অক্টোবরের নারকীয় ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে খুনিদের বিচারের দাবিতে জামায়াতের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। কিন্তু সরকার সেই মামলা প্রত্যাহার করে বিচারের পথ রুদ্ধ করে দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি এ দেশের শান্তিকামী জনগণের বিবেকের আদালতে একদিন লগিবৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যাকারীদের বিচার হবে এবং জনগণ সন্ত্রাসীদের প্রত্যাখ্যাণ করবে। জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের মাধ্যমে দেশ হত্যা ও নৈরাজ্যের কবল থেকে মুক্তি পাবে। জনগণ তাদের ভোটাধিকার ফিরে পাবে ইনশাআল্লাহ।

দেশ বাসীর কাছে আহবান জানিয়ে জামায়াত নেতা বলেন, ২৮ অক্টোবর যারা নিহত হয়েছেন তাদের শাহাদাত কবুলের জন্য ‘আলোচনা ও দোয়া’ করার জন্য আমি জামায়াতে ইসলামীর সকল জনশক্তি ও দেশবাসীর প্রতি আহবান জানাচ্ছি।

সম্পর্কিত সংবাদ

নতুন কারিকুলামের নামে মাউশি’র তামাশা
জাতীয়

নতুন কারিকুলামের নামে মাউশি’র তামাশা

মার্চ ১৪, ২০২৩
এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল
slide

এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল

ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩
আজ সাবেক মন্ত্রী মাওলানা ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী
জাতীয়

আজ সাবেক মন্ত্রী মাওলানা ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী

ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২৩

জনপ্রিয় সংবাদ

  • বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    বসুন্ধরার মালিকের পরিবারে চাঞ্চল্যকর যত খুন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • মামুনুল হক স্ত্রীসহ লাঞ্ছনার ঘটনা ক্ষমতাসীনদের পূর্ব পরিকল্পিত

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শাহ আব্দুল হান্নান : একটি নাম একটি ইতিহাস

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে নয় বিরোধিতা করে জেলে গিয়েছিল মোদি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • আ.লীগ নেতারাই পূজা মন্ডপে কোরআন রেখেছিল

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

আজ শহীদ শায়খ আহমেদ ইয়াসিনের শাদাতবার্ষিকী

আজ শহীদ শায়খ আহমেদ ইয়াসিনের শাদাতবার্ষিকী

মার্চ ২২, ২০২৩
নতুন কারিকুলামের নামে মাউশি’র তামাশা

নতুন কারিকুলামের নামে মাউশি’র তামাশা

মার্চ ১৪, ২০২৩
এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল

এমন জনপ্রিয়তার দৃষ্টান্ত বাংলাদেশে অদ্বিতীয়, বিশ্বে বিরল

ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩
পিলখানা ট্রাজেডি, অন্তরালের কিছু কথা!

পিলখানা ট্রাজেডি, অন্তরালের কিছু কথা!

ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৩
মিরাজের রাতে কী ঘটেছিল?

মিরাজের রাতে কী ঘটেছিল?

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৩
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD