• যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

বন্যায় ৫০ লক্ষাধিক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত

আগস্ট ২০, ২০১৭
in Home Post, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

উজানে ভারি বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে। দেশের নদ-নদীর ৯০টি পয়েন্টের মধ্যে ৪৬টির পানি কমেছে, ৪৩টির বেড়েছে ও একটি নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে দেশের ২৮টি পয়েন্টে নদ-নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ঢাকার চারদিকের পাঁচটি নদীর পানি বিপদসীমার ১৫ সেন্টিমিটার থেকে ১২০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এরই মধ্যে চলমান বন্যায় দেশের এক তৃতীয়াংশ এলাকা প্লাবিত হয়ে ৫০ লক্ষাধিক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এক সপ্তাহে ৭৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রিয়াজ আহমেদ জানিয়েছেন, চলমান বন্যায় দেশের ৩০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বিস্তার ও স্থায়ীত্বে ১৯৮৮ ও ১৯৯৮ সালের দুটি বড় বন্যার মতো ভয়াবহ না হলেও এবারের বন্যায় মৃতের সংখ্যা ওই দুই বছরের হিসাব ছাড়িয়ে গেছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় দফার এ বন্যায় এ পর্যন্ত ছয় লাখ ১৮ হাজার ৭০৯ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করায় দেশের উত্তরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও পদ্মায় পানি বাড়ায় অবনতি হচ্ছে দেশের দক্ষিণ-মধ্যাঞ্চলের কয়েকটি জেলার পরিস্থিতির। এরই মধ্যে আগস্টের শেষভাগে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকায় তৃতীয় দফা বন্যার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। সেক্ষেত্রে দুই দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের কারণে দুর্ভোগ বহুগুণে বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এদিকে আজ পানি উন্নয়ন বোর্ডের একার পক্ষে বিভিন্ন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন পানিসম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

তিনি বলেছেন, এজন্য স্থানীয়দের সচেতন হতে হবে। এক সপ্তাহের মধ্যে দেশের বন্যাকবলিত এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ সংস্কারের কাজ শুরু হবে। দ্রুত তা শেষও করা হবে।

আর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি নির্মাণ করে দেয়া হবে। বন্যা কবলিত এলাকায় ঢেউটিন ও অর্থ বরাদ্দ দেয়া হবে। বন্যার্ত মানুষের দুঃখ-কষ্ট দূর না হওয়া পর্যন্ত সরকার তাদের পাশে থাকবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজনীন শামীমা জানান, শুক্রবার পর্যন্ত ২৭ জেলার ১৩৩ উপজেলা ও ৪৩টি পৌরসভা এ বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় প্রায় ১১ লাখ ৪১ হাজার পরিবারের ৫০ লাখ ১৮ হাজার ৭০৬ জন বানভাসি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে তথ্য পাঠিয়েছেন মাঠ কর্মকর্তারা।

নিয়ন্ত্রণ কক্ষের তথ্য অনুযায়ী, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, রংপুর, সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা, রাঙামাটি, নীলফামারী, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, খাগড়াছড়ি, দিনাজপুর, জামালপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, ময়মনসিংহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, রাজবাড়ী নওগাঁ, জয়পুরহাট, যশোর, মৌলভীবাজার, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ ও মাদারীপুর জেলার বিস্তীর্ণ জনপদ এখন বন্যা কবলিত। এর মধ্যে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নেত্রকোণা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, দিনাজপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ, রাজবাড়ী, নওগাঁ, জয়পুরহাট, যশোর ও টাঙ্গাইলে তিন হাজার ১৯৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বৃষ্টিপাত ও নদ-নদীর অবস্থা সংক্রান্ত তথ্য এবং বিশেষ বন্যা সর্তকীকরণ বিশেষ এ বুলেটিনে জানানো হয়েছে, গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি সমতলে বৃদ্ধি পেলেও ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি সমতলে হ্রাস পাচ্ছে।

গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি আগামী ৪৮ ঘণ্টা সমতলে বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও তা বর্তমানে বিপদসীমার প্রায় ৫৬-১২৩ সে.মি. নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পানি আগামী ৭২ ঘণ্টা এবং সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি আগামী ২৪ ঘণ্টা সমতলে হ্রাস অব্যাহত থাকতে পারে।

তিস্তা-ধরলা-দুধকুমার অববাহিকার নদীর পানি হ্রাস অব্যাহত রয়েছে, এতে এ অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি অব্যাহত থাকবে।

মেঘনা অববাহিকায় বন্যা পরিস্থিতি আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় উন্নতি অব্যাহত থাকবে।

ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পানি হ্রাস অব্যাহত থাকায় উত্তরাঞ্চলের কুড়িগ্রাম, জামালপুর, গাইবান্ধা, বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে।

ব্রহ্মপুত্রের চিলমারি পয়েন্টের পানি ২৪ সে.মি. কমে বর্তমানে বিপদসীমার ৪০ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

আর যমুনা নদীর বাহাদুরাবাদ, সারিয়াকান্দি, কাজিপুর ও সিরাজগঞ্জ পয়েন্টের পানি যথাক্রমে ১৯ সে.মি, ২২ সে.মি, ১৬ সে.মি, ও ১৪ সে.মি. কমে বর্তমানে বিপদসীমার ১০২ সে.মি, ১০০ সে.মি, ১৩৮ সে.মি. ও ১৩৮ সেমি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

আগামী ৭২ ঘণ্টা এ দু’নদীর পানি হ্রাস অব্যাহত থাকতে পারে। যমুনা নদীর একমাত্র আরিচা পয়েন্টে পানি ৩ সে.মি. বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৭৫ সেমি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া ব্রহ্মপুত্র-যমুনার পানি ভারতীয় অংশের আগামী ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টায় গড়ে ২১ সেমি. হ্রাস পেতে পারে।

বুলেটিনে আরো বলা হয়েছে, গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা এই তিন অববাহিকার মধ্যে গঙ্গার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে, ব্রহ্মপুত্রের উজানের ভারতীয় অংশে এবং মেঘনা অববাহিকার ভারতীয় ও বাংলাদেশ অংশে পানি হ্রাস অব্যাহত আছে।
দেশের অভ্যন্তরে ব্রহ্মপুত্র-যমুনার পানি সমতল নুয়াখাওয়া, চিলমারী, বাহাদুরাবাদ, সারিয়াকান্দি ও সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে হ্রাস অব্যাহত আছে।

দেশের দক্ষিণ-মধ্যাঞ্চলের মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, মুঞ্জিগঞ্জ ও শরীয়তপরের নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি অবনতিশীল থাকবে।

গঙ্গা অববাহিকার পানি বৃদ্ধি পেলেও তা বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মধ্যাঞ্চলের ঢাকার চতুর্দিকের ৫টি নদীর পানি বিপদসীমার ১৫ সে.মি হতে ১২০ সে.মি নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রিয়াজ আহমেদ বলেন, চলমান বন্যায় দেশের ৩০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বিস্তার ও স্থায়ীত্বে ১৯৮৮ ও ১৯৯৮ সালের দুটি বড় বন্যার মতো ভয়াবহ না হলেও এবারের বন্যায় মৃতের সংখ্যা ওই দুই বছরের হিসাব ছাড়িয়ে গেছে।

তিনি বলেন, এবার আকস্মিক বন্যায় বাঁধ ভেঙে গেছে অনেক এলাকায়। দিনাজপুরসহ কয়েকটি নতুন এলাকায় হঠাৎ করে বড় বন্যা হয়েছে। সাপে কাটাসহ নানা কারণে এবার প্রাণহানি বেড়েছে।

রিয়াজ আহমেদ জানান, দেশে বড় বন্যাগুলোর মধ্যে ১৯৯৮ সালে প্রায় ৬৮ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছিল। আর ১৯৮৮ সালে বন্যা কবলিত হয়েছিল প্রায় ৬৪ শতাংশ এলাকা। সে সময় অনেক এলাকায় বন্যা দুই মাসের বেশি সময় স্থায়ী হলে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ পায়। এবার অর্ধকোটির বেশি মানুষ বন্যা দুর্গত হলেও আগের দুটি প্রলয়ঙ্কারী বন্যায় এর চেয়ে অনেক বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

অধিদপ্তরের পরিচালক আবু সৈয়দ মোহাম্মদ হাশিম বলেন, ওই দুই বছরের পরিস্থিতি ও সক্ষমতার সাথে তুলনা করলে এখন আমরা অনেক এগিয়ে রয়েছি। বন্যার বিস্তার ও স্থায়ীত্ব তুলনামূলকভাবে কম। চলমান বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পানি কমা শুরু করায় ইতোমধ্যে উত্তরের জেলাগুলোর বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে। ভারি বৃষ্টি না হলে মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণ মধ্যাঞ্চলের অবনতিশীল পরিস্থিতিরও শিগগিরই উন্নতি হতে পারে।

শুক্রবার দিনাজপুর ও ঠাকুরগাঁওয়ের বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদ জানান, দুর্গতদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে নগদ সাত কোটি টাকা এবং সাড়ে ১৯ হাজার টন চাল দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সামগ্রী মজুদ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে শুক্রবার পর্যন্ত ২৭ জেলার বন্যা দুর্গতদের মধ্যে ৫ কোটি ৯৮ লাখ ৮১ হাজার ৯৫০ টাকা নগদ, ১৬ হাজার ৪ টন চাল এবং ৩৬ হাজার ৫০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর জানিয়েছে, বন্যায় ১৪ হাজার ৭৩৭টি ঘর সম্পূর্ণ এবং দুই লাখ ৪৭ হাজার ৮২৬টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কুড়িগ্রামে ১৮ জন, লালমনিরহাচে ছয়জন, সুনামগঞ্জে দুইজন, নেত্রকোণায় দুইজন, নীলফামারীতে পাঁচজন, গাইবান্ধায় তিনজন, সিরাজগঞ্জে চারজন, দিনাজপুরে ২৮ জন, জামালপুরে চারজন, ঠাকুরগাঁওয়ে একজন, নওগাঁয় একজন মিলিয়ে মোট ৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে গত এক সপ্তাহে। দুর্গত জেলাগুলোতে অন্তত ৪২ হাজার ৩১১টি টিউবওয়েল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এদিকে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রে নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাজ্জাদ হোসেন জানান, গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা এই তিন অববাহিকার মধ্যে গঙ্গায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে ব্রহ্মপুত্রের উজানের ভারতীয় অংশে এবং মেঘনা অববাহিকার ভারতীয় ও বাংলাদেশ অংশে পানি কমছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর ভারতীয় অংশের গৌহাটিতে (বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১৮০ কিলোমিটার উজানে) ৩৩ সেন্টিমিটার, পাণ্ডুতে (বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১৬০ কিলোমিটার উজানে) ২২ সেন্টিমিটার, গোয়ালপাড়ায় (বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ৯০ কিলোমিটার উজানে) ২৭ সেন্টিমিটার এবং ধুবরী (বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ২৫ কিলোমিটার উজানে) ১৮ সেন্টিমিটার পানি কমেছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ব্রহ্মপুত্র-যমুনার পানি সমতল নুনখাওয়া, চিলমারী, বাহাদুরাবাদ, সারিয়াকান্দি এবং সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে কমছে।

তৃতীয় দফা বন্যার শঙ্কা
চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে ফের বন্যার আশঙ্কায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদ।

তিনি বলেছেন, এ বছর জুলাই মাসের দ্বিতীয়ার্ধে মৌসুমের প্রথম বন্যায় অন্তত ১৩ জেলার অনেক উপজেলা প্লাবিত হয়। আগস্টে চলমান বন্যায় ২৭ জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা ইতোমধ্যে প্লাবিত হয়েছে।

তিনি বলেন, বহ্মপুত্র-যমুনা ও মেঘনায় পানি কমতে থাকায় কিছুটা স্বস্তি এসেছে। দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, নীলফামারী, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, জামালপুর, বগুড়া, সিরাজগঞ্জের পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। পদ্মার পানি বাড়ায় মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, মুন্সীগঞ্জ ও শরীয়তপুরের বন্যা পরিস্থিতি অবনতির দিকে। তবে ৪-৫ দিনের মধ্যে অধিকাংশ এলাকার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির পূর্বাভাস রয়েছে। কিন্তু আগস্টের ২৪-২৫ তারিখ থেকে উজানে ফের বৃষ্টি বাড়তে পারে। দেশেও বৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে ঈদের আগে থেকে বা সেপ্টেম্বরের ১ তারিখ থেকে আবার বন্যা দেখা দিতে পারে। তাতে দুর্ভোগ বাড়তে পারে বলে আমাদের আশঙ্কা।

সূত্র: নয়াদিগন্ত

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

Discussion about this post

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ইসলামী সংস্কৃতি ও আধুনিক সংস্কৃতি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD