সিএনজি চালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে পথচারীসহ অন্তত ১৫জন আহত হয়েছে।
এদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায় কিশোরগঞ্জ শহরের জেনারেল সদর হাসপাতাল, পুরাতন স্টেডিয়াম, বটতলা ও সরকারি গুরুদয়াল কলেজ এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এ পরিস্থিতি বিরাজ করে। এ সময় দুই পথচারীসহ অন্তত:ছাত্রলীগের ১৫ নেতাকর্মী আহত হয়।
এদেরমধ্যে পথচারী শহরের আলোর মেলা এলাকার বাসিন্দা রাব্বী (২৬) ও ফয়জুল আল মামুনকে (৩৫) গুরুতর আহত অবস্হায় কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদেরমধ্যে রাব্বীর অবস্থা সংকটাপন্ন বলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী এলাকাবাসী সূত্র জানায়, ওই এলাকার সিএনজি স্ট্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ ও এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত কয়েকদিন ধরে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সমর্থিত গ্রুপের ছেলেদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছিল।
বৃহস্পতিবার রাতে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পর এ দু’গ্রুপের কয়েকশ’নেতাকর্মী অস্ত্র নিয়ে মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি খোন্দকার শওকত জাহান যুগান্তরকে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় পোশাকে ও সাদা পোশাকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সূত্র: যুগান্তর
Discussion about this post