• যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ১২ মোড়লের সিন্ডিকেট

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৮
in Home Post, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের নিয়ন্ত্রণে ১২ মোড়ল। দীর্ঘদিন ধরে এ সিন্ডিকেট পুরো বোর্ডের নিয়ন্ত্রণ করছে। পুরো সিন্ডিকেটের হোতা শিক্ষামন্ত্রীর সাবেক এপিএস মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বের হলেও সম্মানজনক পোস্টিং নিয়ে আসেন ঢাকা বোর্ডে। শিক্ষার সব দপ্তরে তার একক সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে বাবরার উদ্যোগ নিয়েও সম্ভব হয়নি।

মাউশির বর্তমান মহাপরিচালক মাহাবুবুর রহমান বোর্ডের চেয়ারম্যান থাকাকালীন এই সিন্ডিকেট ভাঙতে পারেননি। এর আগে অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন চেষ্টা করেও তাদের রোষানলে পড়েন। এই অবস্থায় শিক্ষার সিন্ডিকেট ভাঙতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা কতটুকু বাস্তবায়ন হবে তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ পোষণ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। বোর্ডের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, এই সিন্ডিকেট সদস্যরা হলেন বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সচিব শাহেদুল খবির চৌধুরী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তপন কুমার সরকার, কলেজ পরিদর্শক আশফাকুস সালেহীন, বিদ্যালয় পরিদর্শক এটিএম মইনুল হোসেন, উপ-কলেজ পরিদর্শক মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ, উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অদ্বৈত্য কুমার, উপ-সচিব নাজমুল হক, উপ-সচিব মাসুদা বেগম, তারেক বিন আজিজ, আল মাসুদ করিম, ফজলে এলাহী এবং সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মনজুরুল কবির। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন। অনেকের বিরুদ্ধে ফলাফল ট্যাম্পারিং করারও অভিযোগ রয়েছে।

বোর্ডের সূত্র বলছে, বোর্ডের বিভিন্ন কাগজ ও বিভিন্ন চিঠির খাম কেনাকাটায় এক বছরের ১০ কোটি টাকা সাশ্রয় করেন সাবেক একজন চেয়ারম্যান। ১১২ টাকার কাগজ ৫৬ টাকায় কেনেন তিনি। তার এ উদ্যোগে বাধা দেন শিক্ষামন্ত্রীর সাবেক এপিএস বাড়ৈ। এরপর চেয়ারম্যানকে নানাভাবে অসহযোগিতা শুরু করে পুরো সিন্ডিকেট। তাকে বিদায় করতে কর্মচারীরা নানা চেষ্টা করেও পারেনি। শেষ পর্যন্ত তিনি মাউশির মহাপরিচালক হিসেবে আসার পর বোর্ডে তাদের পছন্দের লোক আনতে ১০ কোটি টাকা ফান্ড গঠন করা হয়েছে। এই ফান্ড কালেকশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে কলেজ ও স্কুল শাখাকে। তারা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে কালেকশন শুরু করেছে।

এ বিষয়ে মাউশির মহাপরিচালক বলেন, আমি বোর্ডে থাকাকালীন কেনাকাটায় প্রচুর সাশ্রয় করেছি। এটি হয়তো অনেকের পছন্দ হয়নি। এই সিন্ডিকেটের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি। তারা বোর্ডের কেনাকাটা থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি, স্বীকৃতি, পরীক্ষার কেন্দ্রসহ সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করেন। এ ব্যাপারে বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সচিবের রুমে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। একাধিবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানের পদটি প্রায় দুই মাস ধরে শূন্য। বোর্ডের সচিব শাহেদুল খবির চৌধুরীকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তিনি শিক্ষা ক্যাডারের অর্থনীতি বিষয়ের সহযোগী অধ্যাপক। আর চেয়ারম্যানের পদটি সিনিয়র প্রফেসরের পদ মর্যাদার। এ বোর্ডের চেয়ারম্যানকে মাউশির মহাপরিচালকের পদে বসানোর একাধিক নজির রয়েছে। বর্তমান মহাপরিচালক সর্বশেষ বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন। সচিবের পদটিও সিনিয়র অধ্যাপক পদমর্যাদার। ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান পদাধিকার বলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটির সভাপতি। প্রফেসর না হলেও মো. শাহেদুল খবিরকে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয়ায় পদটির অমর্যাদা হচ্ছে বলে একাধিক বোর্ডের চেয়ারম্যান অভিযোগ করেছেন। প্রশ্নফাঁসসহ আরো কিছু সিদ্ধান্তে শাহেদুল খবিরের সঙ্গে বৈঠক করতেও বিব্রত হচ্ছেন অন্যান্য বোর্ডের চেয়ারম্যানরা। বিষয়টি দেখেও না দেখার ভ্যান করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। চেয়ারম্যান ও সচিবের নিচের দুটি কলেজ ও স্কুল পরিদর্শক পদও প্রফেসর পদমর্যাদার। জুনিয়রকে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয়ায় তারও ক্ষুব্ধ। এই উদ্ভট পরিস্থিতির মধ্যেই চলছে ঢাকা শিক্ষাবোর্ড। এদিকে এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসসহ আরো অনেক বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে পারছে না বোর্ড। অভিযোগ রয়েছে, শাহেদুল খবির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সময়ে একটি ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ওই সময়ে অপর একটি ছাত্র সংগঠনের এক বড় ভাইর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন তিনি। বর্তমানে ওই বড় ভাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্তি সচিব। তিনিই শাহেদুল খবিরকে বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্বে বসিয়েছেন।

২০০৯ সালে টানা নয় বছর এই বোর্ডে প্রেষণে আছেন তিনি। উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হয়ে ২০০৯ সালে বোর্ডে আসেন তপন কুমার সরকার। বর্তমানে তিনি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। এই পদটি সিনিয়র অধ্যাপক পদমর্যাদার হলেও তিনি এখনো পদার্থ বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তার ইশারা ছাড়া এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র নির্ধারণ হয় না। তিনি মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে অখ্যাত প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্র স্থাপন করার অনুমোদন দিয়েছেন। ঢাকা বোর্ডের অধীন রাজধানীর শিক্ষাব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠানসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে কেন্দ্রের অনুমোদন দিয়েছেন। এটি প্রশ্নফাঁস হওয়ার বড় কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটি। আসন্ন এইচএসসি পরীক্ষায় রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত একাধিক ক্যাম্পাসে পরিচালিত একটি কলেজে কেন্দ্রের অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। অভিযোগ রয়েছে, দুটি কলেজের পরীক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিতে একে অন্যের প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা দেয়ার আয়োজন করেছেন তপন কুমার। বিনিময়ে মোটা অঙ্কের অর্থ লেনদেন হয়েছে। অভিন্ন ক্যাম্পাস ছাড়া কেন্দ্র অনুমোদনের বিধান না থাকলেও তিনি সে সুযোগ দিয়েছেন। রাজধানীর এয়ারপোর্ট রোডে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে প্রায়ই শিক্ষাব্যবসায়ীদের সঙ্গে তাকে আড্ডা দিতে দেখা যায়।

কলেজ পরিদর্শক ড. মো. আশফাকুস সালেহীন ২০০৯ সাল থেকেই প্রেষণে বোর্ডে কর্মরত। এর আগে তিনি মাউশির উপ-পরিচালক (কলেজ) ছিলেন। কলেজ পরিদর্শক পদটি সিনিয়র অধ্যপক মর্যাদার হলেও অর্থনীতির বিষয়ের এক সহযোগী অধ্যপক বহু বছর ধরে আকরে রেখেছেন। তবে সম্প্রতি তিনি প্রফেসর হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে কলেজের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আসন নির্ধারণে ব্যাপক বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। বাণিজ্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত কলেজ মালিকদের সঙ্গে তার বিশেষ সখ্য রয়েছে। উত্তরা স্কুল অ্যান্ড কলেজের কমিটি গঠনে পাঁচ লাখ টাকার বিনিময়ে একটি গ্রুপকে ম্যানিজিং কমিটি পাইয়ে দিতে সহায়তা করে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। শিক্ষামন্ত্রী সালেহীনকে সরিয়ে দেয়ার নির্দেশ দেয়ার পরও একজন অতিরিক্ত সচিব তাকে আগলে রেখেছেন। এসব অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক এটিএম মইনুল হোসেন ২০১৩ সাল থেকে প্রেষণে কর্মরত এখানে। ২০০৯ সালে মাউশির উপ-পরিচালক (কলেজ-১) পদে কর্মরত ছিলেন। ওই পদে থাকাকালীন তার বিরুদ্ধে ব্যাপক ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক থেকে সম্প্রতি পদোন্নতি পেয়ে প্রফেসর হয়েছেন। এরপরই তিনি আগের চেয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেন। ঘুষ ছাড়া কোনো স্কুলের পাঠদান ও স্বীকৃতির প্রতিবেদন পক্ষে দেন না। রাজধানীর নামকরা স্কুলে ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গে তার জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। দুদকের সুপারিশ অনুযায়ী রাজধানীর সরকারি হাইস্কুলের কোচিংবাজ শিক্ষককে ঢাকার বাইরে বদলি ঠেকাতে অভিভাবকদের মাঠে নামানোর ইন্ধন দেয়ার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। তাদের কাছ থেকে মাসোয়ারা নেন বলে একাধিক শিক্ষক জানিয়েছেন।

বাংলা বিষয়ের সহযোগী অধ্যাপক মাসুদা বেগম। তিনি ২০০৯ সাল থেকে উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (সনদ) পদে কর্মরত। তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষামন্ত্রীর সাবেক একান্ত সহকারী (এপিএস) মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ ২০১৩ সাল থেকে বোর্ডের উপ-কলেজ পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস থাকাকালীন তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ‘দুর্নীতির হাট’ বসিয়ে ছিলেন। ওই সময়ে তার হাতে গড়া সিন্ডিকেট এখনও শিক্ষা দপ্তরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। পরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে তাকে সরিয়ে পাঠানো হয় ঢাকা শিক্ষাবোর্ডে। অভিযোগ রয়েছে, তার সঙ্গে একজন অতিরিক্ত সচিবের সখ্য রয়েছে। শিক্ষামন্ত্রীর সাবেক এই এপিএসের নির্দেশ ছাড়া শিক্ষা প্রশাসনে বদলি, পদোন্নতিসহ কোনো কাজ হয় না। ব্যবস্থাপনার সহকারী অধ্যাপক অদ্বৈত কুমার রায় ২০১৩ সাল থেকে বোর্ডের বিভিন্ন পদে কর্মরত আছেন। এর আগে ২০০৯ সাল থেকে মাউশির উপ-পরিদর্শক (কলেজ-১) পদে ছিলেন। উপ-পরিচালক (হিসাব ও নিরীক্ষা) মো. ফজলে এলাহী ২০১০ সাল থেকে বোর্ডের বিভিন্ন পদে আছেন। অর্থনীতি বিষয়ের এই সহযোগী অধ্যাপকের আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আল মাসুদ করিমও অর্থনীতি বিষয়ের সহযোগী অধ্যাপক। তিন বছর পার করেছেন বোর্ডে। একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের শিক্ষক হলেও তিনি কলেজে পড়াতে স্বাচ্ছন্দ্য বোদ করেন না। উপ-সচিব (প্রশাসন ও সংস্থাপন) মুহাম্মদ নাজমুল হক ২০০৯ সাল থেকে বোর্ডে ‘খুঁটি গেড়েছেন।’ ব্যবস্থাপনা বিষয়ের এই সহযোগী অধ্যাপক এর আগে উপ-পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক ও উপ-সচিব পদে ছিলেন। বোর্ডের সবচেয়ে নবীন কর্মকর্তা হলেন উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তারেক বিন আজির। তিনিও তিন বছর বোর্ডে পার করতে যাচ্ছেন। উল্লিখিত সব কর্মকর্তাই বিসিএস শিক্ষা কার্ডারের। তাদের মূল পদ সরকারি কলেজ হলেও ঘুরেফিরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক পদ আঁকড়ে থাকছেন। গত বছর শিক্ষা মন্ত্রণালয় তিন বছরের বেশি কোনো শিক্ষক প্রশাসনিক পদে থাকতে পারবেন না- এমন একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। তবে এসব কর্মকর্তাকে বদলি করা হচ্ছে না।

সূত্র: মানবজমিন

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ইসলামী সংস্কৃতি ও আধুনিক সংস্কৃতি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD