• যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫
Analysis BD
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে
No Result
View All Result
Analysis BD
No Result
View All Result
Home Home Post

ভিসির বাড়িতে হামলায় ‘ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ও ছাত্রলীগ’

এপ্রিল ১৫, ২০১৮
in Home Post, slide, জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘দেশে গনতন্ত্র না থাকার কারণে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ও দেশের প্রতিষ্ঠিত বাহিনী এবং ছাত্রলীগ বা ছাত্রলীগ নামধারী যারা আছেন, তারাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বাসভবনে হামলা চালিয়েছেন। এখানে কোটাধারী আন্দোলনরত সাধারণ ছাত্ররা এ হামলা চালায়নি।’

রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘জাতীয় ঐক্য: আগামী নির্বাচন কোন পথে?’ শীর্ষক এই গোল টেবিল বৈঠকের আয়োজন করে আদর্শ নাগরিক আন্দোলন নামের একটি সংগঠন।

ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, “বাংলাদেশে গণতন্ত্র নাই কেন? আমি বলতে চাই, এর মূল বাধা ভারত ও তার গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’। স্বভাবত প্রশ্ন হল- প্রমাণ কোথায়?

“আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বাসায় যে জাতীয় ঘটনা ঘটেছে তা ন্যক্কারজনক। এটা কোনো ছাত্রের পক্ষে করা সম্ভবপর নয়। যখন এই ঘটনা ঘটে তখন ৫ জন পুলিশ ছিলেন ভেতরে এবং বাইরে ১০ জন ছিলেন। আজকে পুলিশও স্বীকার করেছে এটা একটা প্রশিক্ষিত বাহিনী করেছে। এই প্রশিক্ষিত বাহিনী কার আছে? ছাত্রলীগ, পুলিশ-র‌্যাব অথবা সরকারের অনুমতিপ্রাপ্ত বিদেশি সংস্থার।”

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘দেশে যদি আজ গণতন্ত্র থাকতো তাহলে ভিসির বাসভবনে হামলা চালানোর কেউ সাহস পেতো না। আমি এ হামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং সঠিক তদন্তের মধ্য দিয়ে হামলাকারীদের গ্রেফতার করে দ্রুত শাস্তি নিশ্চিতের আহ্বান জানাই।’

সুবিধাভোগী মুক্তিযোদ্ধারা দলীয় লোক হয়ে গেছেন: ব্যারিস্টার মঈনুল

বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বলেছেন, ‘বলতে খারাপ শোনায় তবুও বলি, যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তারা টাকা পয়সার জন্য দৌড়াদৌড়ি করে না। এটাও ঠিক, কিছু মুক্তিযোদ্ধাকে টাকা পয়সা সুযোগ সুবিধা দিয়ে এমন অবস্থা করা হয়েছে, তারা এখন দলীয় লোক হয়ে গেছেন। তারা মূলত সুবিধাভোগী। তাদের কেউ বিএনপির পক্ষে, কেউ এখন আওয়ামী লীগের পক্ষে। ভুলেই গেছেন যে একদিন তারা জীবন বাজি রেখে অস্ত্র হাতে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন।’

ব্যারিস্টার মঈনুল বলেন, ‘আমাদের মুক্তিযুদ্ধে রাজনৈতিক নেতৃত্বের কারণে চরম ভোগান্তি হয়েছে। ৩০ লাখ লোক অসহায় হয়ে মারা গেছেন। আমাদের সাধারণ মানুষের সঙ্গে শুধু ধোঁকাবাজি করা হয়েছে।’

‘মুক্তিযুদ্ধের মুক্তি কই’ এমন প্রশ্ন করে তিনি বলেন, ‘আমি এটা আশা করেছিলাম যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন তারা জনগণের একটি শক্তি হবেন। কিন্তু সেসব মুক্তিযোদ্ধারা বেতন ভাতা সুবিধাদি নিয়েছেন তারা জনগণের কথা বলেন না। তাহলে কেন আপনারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন। আমাদের দেশটা স্বাধীন করার জন্য ভারতই তো যথেষ্ট ছিল। তাহলে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করলাম কেন? মুক্তিযুদ্ধের সেই মুক্তিটা কই?’

মইনুল হোসেন বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা বলেন- দেশ স্বাধীন করেছি মুক্তির জন্য, স্বাধীনতার জন্য। আসলে দেশ স্বাধীনের পর থেকে আমরা মুক্তির পথে তো যাচ্ছিলাম না। সাংবাদিক, আইনজীবীরা দলীয় কর্মী হবেন এটা তো প্রত্যাশিত নয়। এঁরা হলো সুশীল সমাজের, নাগরিক সমাজের সবচেয়ে বড় শক্তি। জনগণের আস্থা ভরসার জায়গা।’

সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি যে ঘটনাটি ঘটেছে তা আমাদের মনে খুব লেগেছে। ঠিক আছে আমাদের গালিগালাজ দেয়া হয়, আমরা বয়স্ক বুড়া হয়ে গেছি। এই যে ছাত্ররা কোটা নিয়ে আন্দোলন করলো, তাদেরকে বললো তারা ‘রাজাকারের বাচ্চা’। এতে আমি এতো কষ্ট পেয়েছি যে, তা বলার মতো না। যে বলেছে- উনি দেশের জনগণের জন্য বিপদ ডেকে রাতের মধ্যে ভারত চলে গেছেন। তার মুখে শুনতে হয় আমাদের ছেলেমেয়েরা রাজাকার।’

তিনি আরও বলেন, ‘আজকে আমাদের সম্মান নেই। আমরা আমাদের ছেলেমেয়ের মর্যাদা এবং দেশপ্রেম রক্ষা করতে পারছি না। এখানে সবাই বলছে কোটার আন্দোলন ন্যায্য আন্দোলন। আমি গর্বের সঙ্গে বলবো, তারা কোনও দলীয় রাজনীতির দিকে যায়নি। তারা নির্দলীয় থেকে আন্দোলন করেছে।’

আওয়ামী লীগ এই শতাব্দীর এই হালের রাজাকার: আলাল

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘জাতীয় ঐক্য কখনো সকল মানুষকে নিয়ে হয় না। আমাদের জাতীয় জীবনে মুক্তিযুদ্ধের সময়ও রাজাকার-আলবদররা ছিল। কিন্তু জাতীয় ঐক্য ঠিক ছিলো। কিন্তু আজ তা নেই। এই শতাব্দীর এই হালের রাজাকার হচ্ছে আওয়ামী লীগ।’

আ স ম আবদুর রব’র বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘আ স ম আবদুর রব বলেছেন, আওয়ামী লীগ যদি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী হয়ে থাকে বা আওয়ামী লীগ যদি স্বাধীনতার মূল উৎস শক্তি হয়ে থাকে তাহলে আমি শহীদ মিনারে গিয়ে ফাঁসি নেবো।’

আলাল আরও বলেন, ‘আমরা তখন বেশি ছোট ছিলাম না। যারা ছোট ছিলেন তারা জানেন না মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কীভাবে বিকৃত করা হয়েছে। শেখ মুজিবর রহমান অনেক বড় নেতা এটা অবিশ্বাস করার কিছু নেই। কিন্তু তাঁর শাসনামল ৭২ থেকে ৭৫। বঙ্গবন্ধুর শাসনামল নিয়ে যদি আমি সমালোচনা করতে না পারি তাহলে আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী-এটা কোন দুঃখে বলতে যাব। যদি জিয়াউর রহমানের শাসনকাল নিয়ে সমালোচনা হয়, তাহলে শেখ মুজিবের শাসনামল নিয়ে কেনও সমালোচনা হবে না।’

আলাল বলেন, ‘শেখ মুজিব নেতা হিসেবে অনেক বড়। আমরা তাঁকে সেলুট করি। কিন্তু তাকে দলীয়করণ করে একটি মূর্তির মধ্যে আবদ্ধ করেছে আওয়ামী লীগ। মুজিব যেন আওয়ামী লীগের নিজস্ব সম্পত্তি। আর কারো কোনও অধিকার এখানে নেই। এমনটি করে শেখ হাসিনা ও তাঁর ভাবশিষ্যরা শেখ মুজিবকে বড় করছেন না। বরং খাটো ও খণ্ডিত করছেন।’

খালেদা জিয়ার কারাবাস প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘খালেদা জিয়া কারাগারে আছেন। আইনের মাধ্যমে হোক বিচারের মাধ্যমে হোক যেকোনো কারণেই হোক উনি কারাগারে আছেন। ওনাকে কারাগার থেকে মুক্ত করে মানুষের মাঝে ফিরিয়ে আনা যেমন দায়িত্ব, একইভাবে রাজাকার বাদে গণতন্ত্রবিরোধী বাদে অন্য যারা আছে তাদেরকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যও অপরিহার্য। এখানে বরেণ্য ব্যক্তি যারা আছেন, তাদের কাছে আমার আবেদন- দেশ-জাতির স্বার্থে আপনারা একটি জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলুন।’

তিনি বলেন, ‘এই জাতীয় ঐক্য বিএনপিকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নয়। দেশে মাতুব্বর হিসেবে বিএনপিকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য নয়। এই জাতীয় ঐক্য হবে বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য। দেশের মুক্তিযুদ্ধের যে মূল ভিত্তি ছিল, যে স্বপ্ন ছিল তা বাস্তবায়নের জন্য।’

বৈঠকে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘জাতীয় ঐক্য রাজনৈতিক দলের ঐক্য নয়। জাতীয় ঐক্য হলো জনগণের ঐক্য। আমাদের যত রাজনৈতিক দল আছে তারা সবাই একটি বিষয় নিয়ে ঐক্যবদ্ধ, সেটি হচ্ছে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র মানে একদিনের ভোট না। গণতন্ত্র মানে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা তথা জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রই পারে একটি দেশকে সামনের দিকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে।’

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ফোরামের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহিল মাসুদ, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এজাজ হোসেন ও এনডিপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ। তথ্যসূত্র: শীর্ষনিউজ ও বিডিনিউজ।

সম্পর্কিত সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে
Home Post

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য
Home Post

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক
Home Post

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫

জনপ্রিয় সংবাদ

  • ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    ভাষা আন্দোলন ও এর ঘটনা প্রবাহ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • একজন বীর শহীদ তিতুমীর: মুসলিম জাতির প্রেরণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • রক্তাক্ত ২৮ ফেব্রুয়ারি: নির্বিচার গণহত্যার দিন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির যত মামলা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ইসলামী সংস্কৃতি ও আধুনিক সংস্কৃতি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সাম্প্রতিক সংবাদ

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

নারী কমিশনের রিপোর্ট বাতিল করতে হবে

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন ধারার প্রবর্তন অপরিহার্য

এপ্রিল ৩০, ২০২৫
হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

হাওর ধ্বংস করে আবদুল হামিদের প্রমোদ সড়ক

মার্চ ২০, ২০২৫
ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

ভয়েস অব আমেরিকা বন্ধের বার্তা কী?

মার্চ ১৯, ২০২৫
কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

কী বার্তা দিয়ে গেলেন জাতিসংঘের মহাসচিব?

মার্চ ১৬, ২০২৫
  • Privacy Policy

© Analysis BD

No Result
View All Result
  • মূলপাতা
  • বিশেষ অ্যানালাইসিস
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • কলাম
  • ব্লগ থেকে

© Analysis BD